এর আগে বুসান উৎসবে ‘সাবা’র জায়গা পাওয়া নিয়ে মেহজাবীন প্রথম আলোকে বলেছিলেন, ‘এটা পুরো টিমের জন্য বড় একটা পাওয়া। প্রথম চলচ্চিত্র টরন্টোর পর বুসানে যাচ্ছে, যা কাজের ক্ষেত্রেও বেশ অনুপ্রাণিত করেছে। ফিল্ম কেন করছি না বা কবে করব, এ ধরনের প্রশ্ন কয়েক বছর ধরে চলছিল। অবশেষে একটা ফিল্ম করলাম এবং সেটা দেশে মুক্তির আগে আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হচ্ছে। বাংলাদেশকে একটা ফিল্মের মাধ্যমে আমি ও আমার টিমসহ সবাই উপস্থাপন করতে পারছি, বিভিন্ন অঙ্গনে—সেটা বাড়তি প্রাপ্তি বলব। কারণ, এমনটা হবে আমরা কখনো ভাবিনি। এ রকম কোনো উদ্দেশ্য নিয়েও বানানো হয়নি। কিন্তু এটা যে আন্তর্জাতিকভাবে সবাই কানেক্ট করতে পারছে এবং পৃষ্ঠপোষকতা করছে, সেটা অবশ্যই বাড়তি পাওয়া।’ অভিনেত্রীর ফেসবুক থেকে