নিউইয়র্কের রাস্তায় নায়ক–খলনায়কের সঙ্গে কে এই ঢালিউড নায়ক

১৯৮৬ সালে এফডিসি আয়োজিত নতুন মুখের সন্ধানে কার্যক্রম দিয়ে মিশা সওদাগরের ঢালিউড যাত্রা। একই সিনেমায় অমিত হাসানেরও যাত্রা শুরু হয়। দুজন ১৯৮৯ সালে ছটকু আহমেদ পরিচালিত ‘চেতনা’ ছবিতে নায়ক হিসেবে অভিনয় করেন। এই ছবিতে আরও তিন নায়ক ছিলেন। অমিত হাসান ও মিশা সওদাগর চলচ্চিত্রে এখনো নিয়মিত হলেও অন্যদের দেখা যায় না। সম্প্রতি অমিত ও মিশার সঙ্গে দেখা গেল আরেক নায়ককে, নিউইয়র্কে। ছবিতে দেখে নেওয়া যাক তাঁদের কয়েকটি মুহূর্ত।
১ / ৫
ঢালিউডে খলনায়ক হিসেবে পরিচিত মিশা সওদাগরের শুরুটা হয় নায়ক হিসেবে। ‘চেতনা’ নামের সেই ছবি দিয়ে অমিত হাসানেরও নায়ক হিসেবে অভিষেক ঘটে। এই ছবিতে তাঁরা দুজন ছাড়া আরও তিন নায়ক ছিলেন। তাঁদেরই একজন খালিদ মোহাম্মদ বিদ্যুৎ। মিশা ও অমিত এই মুহূর্তে আছেন যুক্তরাষ্ট্রে। নিউইয়র্কে লং আইল্যান্ডে খালিদ মোহাম্মদের ছেলের জন্মদিন উপলক্ষে দেখা মিশা ও অমিতের সঙ্গে।
ছবি : ফেসবুক
২ / ৫
মিশা সওদাগর তাঁর ফেসবুকে তিনজনের একটি স্থিরচিত্র পোস্ট করে লিখেছেন, ‘১৯৮৯ সাল, আমাদের তিনজনের জীবনের একটি অন্যতম দিন। জীবনে প্রথম তিনজন নায়ক। ছবির নাম “চেতনা”, পরিচালক আমার ওস্তাদ ছটকু আহমেদ। কাকতালীয়ভাবে আমরা তিনজন আবার একত্র হয়েছি বিদেশের মাটিতে। জীবন কত ছোট, অথচ আমরা জোর করে টেনে লম্বা করতে চেষ্টা করি।’
ছবি : ফেসবুক
৩ / ৫
বন্ধু খালিদ মোহাম্মদের সঙ্গে মিশা একটি স্থিরচিত্র পোস্ট করলেও অমিত করেছেন একাধিক। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আমাদের প্রথম ছবি “চেতনা”, পরিচালক ছটকু আহমেদ। হিরো ছিল পাঁচজন—আমি, মিশা সওদাগর, খালিদ মোহাম্মদ বিদ্যুৎ, ফিরোজ, মিঠুন। হঠাৎ দেখায় আমরা তিনজন, অনেক দিন পর একসাথে, আমেরিকায় নিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডে।’
ছবি : ফেসবুক
৪ / ৫
যাঁর ছবিতে অভিনয় করার মধ্য দিয়ে তাঁদের ঢালিউড যাত্রা, সেই ‘চেতনা’ ছবির পরিচালক ছটকু আহমেদেরও নজরে এসেছে নিউইয়র্কের রাস্তায় তোলা স্থিরচিত্রগুলো। তিনি মন্তব্যের ঘরে ভালোবাসার ইমোজি দিয়ে লিখেছেন, ‘গ্রেট পিকচার। সবার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা। ভালো থেকো।’
ছবি : ফেসবুক
৫ / ৫
দেখা হওয়ার উপলক্ষ বর্ণনা করে অমিত হাসান লিখেছেন, ‘বন্ধু খালিদ মোহাম্মদ বিদ্যুতের ছোট ছেলে ভুবনের জন্মদিনে, সুন্দর একটি মুহূর্তে আমরা।’
ছবি : ফেসবুক