পথশিশুদের নিয়ে পরীমনির সন্তানের মুখেভাত, যা ছিল আয়োজনে

গত ১০ ফেব্রুয়ারি তারকা দম্পতি রাজ ও পরীমনির সন্তান রাজ্যর বয়স ছয় মাস পূর্ণ হয়েছে। পরীমনি আগে জানিয়েছিলেন, ওই দিনই রাজ্যের মুখে প্রথম ভাত তুলে দেওয়া হবে। তবে পরে সিদ্ধান্ত বদলে ১০ ফেব্রুয়ারি নয়, ছেলের মুখেভাতের আয়োজন করেন ভালোবাসা দিবসে। সোনার চামচ, বাটি, পথশিশুদের জন্য খাওয়ার আয়োজনসহ নানা কারণেই ব্যতিক্রম ছিল পরীমনির সন্তানের মুখেভাত। ছবিতে ছবিতে দেখে নেওয়া যাক সেই আয়োজন।
১ / ১২
গতকাল পয়লা ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবসে সন্তানের মুখেভাতের আয়োজন করেন পরীমনি ও রাজ দম্পতি। সেই আয়োজনের বেশ কয়েকটি ছবি ফেসবুকে শেয়ার করে পরীমনি লিখেছেন, ‘ফাল্গুনী ভালোবাসায় রাজ্যের মুখেভাত!’ সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন ভালোবাসার ইমোজি
ছবি : ফেসবুক থেকে নেওয়া
২ / ১২
নিজের জন্মদিন থেকে নানা উপলক্ষ পথশিশুদের সঙ্গে ভাগ করে নেন পরী। ব্যতিক্রম ছিল না তাঁর প্রথম সন্তান রাজ্যের মুখেভাত অনুষ্ঠানও। অভিনেত্রীর শেয়ার করা ছবিতে বেশ কয়েকজন পথশিশুকে দেখা যায় আয়োজনে শরিক হতে
ছবি : ফেসবুক থেকে নেওয়া
৩ / ১২
বাড়ির ছাদেই সন্তানের মুখেভাতের আয়োজন করেছিলেন পরীমনি। ছাদে শামিয়ানা, পর্দায়, আলোকসজ্জা মিলিয়ে বেশ জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন ছিল
ছবি : ফেসবুক থেকে নেওয়া
৪ / ১২
পরীমনি–রাজ দম্পতি, পথশিশুরা ছাড়াও আয়োজনটিতে ছিলেন নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী
ছবি : ফেসবুক থেকে নেওয়া
৫ / ১২
রাজ্যের মুখেভাতে খাবারের এলাহি আয়োজন রেখেছিলেন পরীমনি ও রাজ দম্পতি। পোলাও, রোস্ট থেকে মাছের বারবিকিউ, কী ছিল না
ছবি : ফেসবুক থেকে নেওয়া
৬ / ১২
ফেসবুকে পোস্ট করা ছবিতে দেখা যায়, নিজ হাতে পথশিশুদের খাবার তুলে দিতে
ছবি : ফেসবুক থেকে নেওয়া
৭ / ১২
একটি ছবিতে দেখা যায় রাজ্যের মুখে খাবার তুলে দিচ্ছেন পরীমনি। পাশে হাস্যোজ্জ্বল রাজ ও চয়নিকা চৌধুরী
ছবি : ফেসবুক থেকে নেওয়া
৮ / ১২
শেয়ার করা ছবিতে ফাল্গুনের সাজে দেখা যায় পরীকে। পরেছিলেন হলুদ শাড়ি, খোঁপায় গোঁজা ছিল লাল গোলাপ
ছবি : ফেসবুক থেকে নেওয়া
৯ / ১২
আগে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পরীমনি জানিয়েছিলেন, সন্তানের মুখেভাতের আয়োজনের জন্য তিনি নিজেই বাজার করবেন, রান্না করবেন
ছবি : ফেসবুক থেকে নেওয়া
১০ / ১২
ছয় মাস বয়স থেকে রাজ্যকে কী কী খাওয়াবেন, সে ব্যাপারে চিকিৎসকেরও পরামর্শ নিয়েছেন পরী
ছবি : ফেসবুক থেকে নেওয়া
১১ / ১২
মুখেভাত উপলক্ষে সোনার চামচ-বাটি কেনা প্রসঙ্গে আগে পরীমনি বলেছিলেন,‘বিষয়টি এত গুরুত্বপূর্ণ নয়। বাসায় এসে সবাই বলেন, রাজ্য সোনার চামচ মুখে নিয়ে পৃথিবীতে এসেছে। হয়তো সবাই রাজ্যকে ভালোবাসে বলেই এভাবে বলেন। আমরা মজা করে এসব আয়োজন করেছি। ছয় মাস পূর্ণ হওয়ার দিন রাজ্যের মুখে এই চামচে ভাত তুলে দেব। আমি মনে করি, মা–বাবার রাজ্যে প্রতিটি সন্তানই রাজা। আমরা ভাগ্যবান, আমাদের ঘরে এত সুন্দর একটা রাজা পেয়েছি।’
ছবি : ফেসবুক থেকে নেওয়া
১২ / ১২
রাজ্যকে তাঁর জীবনের আশীর্বাদ বলে মনে করেন পরীমনি, ‘এত লক্ষ্মী আমার ছেলেটি। কোনো প্যারা দেয় না। কোনো কিছুতেই জ্বালায় না। আমার কোলে সে খুব আরাম পায়। বাড়িতে কোনো আত্মীয়স্বজন আসলে বুঝতেই পারে না যে ঘরে একটা বাচ্চা আছে। এটি আমার জন্য আশীর্বাদ।’
ছবি : ফেসবুক থেকে নেওয়া
আরও পড়ুন
আরও পড়ুন