এফডিসির এ কী হাল

এফডিসি একসময় ছিল স্বপ্নের পৃথিবী। ঢালিউডের ছবির চোখজুড়ানো যত দৃশ্য ধারণ করা হতো সেখানে। চলচ্চিত্রশিল্পীদের প্রিয় এফডিসি এখন আর আগের মতো নেই। অযত্ন ও অবহেলায় এ স্বপ্নভূমি আজ যেন পরিত্যক্ত স্থাপনা। নিয়মিত ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করারও কেউ নেই যেন। দীর্ঘদিন পরিচর্যাহীন পড়ে থাকায় সেখানকার প্রতিটি স্থাপনা আজ ধ্বংসের অপেক্ষায়। কয়েকটি ফ্লোরে এখনো টেলিভিশনের অনুষ্ঠান ও বিজ্ঞাপনচিত্রের কাজ চলে। তবে আগের মতো জমজমাট হয় না। শুটিংমুখর এফডিসিতে এখন অভিনয়শিল্পীদের চেয়ে বেশি যাতায়াত করেন চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট ১৯ সমিতির সদস্যরা। দুটি ফ্লোর ভেঙে নতুন করে সেখানে নির্মিত হচ্ছে বহুতল ভবন। ছবি: হাসান রাজা
১ / ১০
সিনেমায় জমিদারবাড়ি বা সম্ভ্রান্ত ধনীর বাড়ি দেখেছেন, অথচ এই সিঁড়ি দেখেননি, এমন দর্শক পাওয়া যাবে না। অথচ বহুদিন ধরে শুটিং না থাকায় জায়গাটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে না কর্তৃপক্ষ।
হাসান রাজা
২ / ১০
ভেঙে ফেলা ফ্লোরের পেছনে ছিল জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাস্কর্য। আপাতত সরিয়ে ফেলা হচ্ছে সেটি। তবে কোথায় স্থাপন করা হবে, তা জানা যায়নি।
হাসান রাজা
৩ / ১০
ভাঙা হচ্ছে ৩ ও ৪ নম্বর ফ্লোর।
হাসান রাজা
৪ / ১০
প্রশাসনিক ভবনের পাশের এই সিঁড়ি বহু মারপিটের দৃশ্যের সাক্ষী। এর পাশে ময়লার স্তূপ হয়ে আছে, হেঁটে যাওয়ার সময় নাক চেপে ধরে যেতে হয়।
হাসান রাজা
৫ / ১০
সিনেমার রিল পড়ে আছে, দূরে ভেঙে ফেলা দুটি শুটিং ফ্লোরের খালি জায়গা, যেখানে উঠছে বহুতল ভবন।
হাসান রাজা
৬ / ১০
ঝর্ণা স্পটের আরকেটি অংশ। বহু জনপ্রিয় ছবির নাচের ও গানের দৃশ্যধারণ হয়েছে এখানে।
হাসান রাজা
৭ / ১০
পড়ে আছে ফিল্মের ক্যান
হাসান রাজা
৮ / ১০
সরগরম নয় এফডিসি। আরমোড়া ভাঙছে দুটি কুকুর।
হাসান রাজা
৯ / ১০
দর্শনার্থীদের ভিড় লেগে থাকা এফডিসির প্রধান ফটক এখন জনশূন্য।
হাসান রাজা
১০ / ১০
শুটিং নেই, তাই পড়ে আছে যন্ত্রপাতি। সেখানে বিশ্রাম নিচ্ছেন এক পথিক।
হাসান রাজা