‘মিশন: ইমপসিবল’-এর জন্য কত টাকা নিয়েছেন টম ক্রুজ

‘মিশন: ইমপসিবল-ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ান’–এ টম ক্রুজ
আইএমডিবি

বয়সটা এখন ৬১। এখনো স্টান্ট আর অ্যাকশনে নিজেকে ছাড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টায় হলিউড তারকা টম ক্রুজ। ১২ জুলাই মুক্তি পেয়েছে তাঁর নতুন সিনেমা ‘মিশন: ইমপসিবল-ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ান’। এই সিনেমাতেও ঝুঁকিপূর্ণ স্টান্ট করতে দেখা গেছে এই অভিনেতাকে। জানেন, এই সিনেমার জন্য কত টাকা পারিশ্রমিক নিয়েছেন টম ক্রুজ?

‘মিশন: ইমপসিবল’ ফ্র্যাঞ্চাইজির সপ্তম সিনেমা ‘মিশন: ইমপসিবল-ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ান’। আর এই সিনেমার বাজেট ২৯০ মিলিয়ন ডলার, যা এই ফ্র্যাঞ্চাইজির অন্য সিনেমা থেকে বেশি। শুধু তা–ই নয়, ২ ঘণ্টা ৪৩ মিনিটের সিনেমা এই সিরিজের দীর্ঘতম সিনেমাও।

আরও পড়ুন

জানা গেছে, এই সিনেমার জন্য ১২ থেকে ১৪ মিলিয়ন ডলার পারিশ্রমিক নিয়েছেন টম ক্রুজ, যা বাংলাদেশি টাকায় ১৩০ কোটি থেকে ১৫২ কোটি টাকা। খবর দ্য সানের

এই ফ্র্যাঞ্চাইজির আগের ছয়টি সিনেমাতেও মোটা অঙ্কের অর্থ পকেটে পুরেছেন টম ক্রুজ। সেই অর্থের পরিমাণ প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। তার পেছনে এত অর্থ খরচ করলেও তা বৃথা যায়নি। অন্য সিনেমার মতো শেষ সিনেমাটিও ঝড় তুলেছে বক্স অফিসে।

ছবির প্রিমিয়ারে ‘মিশন: ইমপসিবল-ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ান’–এর দুই অভিনেত্রী ভ্যানেসা কারবি ও রেবেকা ফার্গুসন
রয়টার্স

মোজো বক্স অফিসের তথ্যানুযায়ী, ‘মিশন: ইমপসিবল-ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ান’ প্রথম দুই দিনই বিশ্বজুড়ে আয় করেছে প্রায় ৬৩ মিলিয়ন ডলার।

টম ক্রুজ বরাবরই দুর্দান্ত স্টান্ট দিয়ে মুগ্ধ করেছেন দর্শককে। এই সিনেমাতেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। এখানে আরও নতুন নতুন স্টান্ট করতে দেখা যাবে এই তারকাকে। ৬১ বছরেও দুর্দান্ত সব স্টান্ট করে যাচ্ছেন এই তারকা। অনেক দর্শকের মনে একটা প্রশ্ন উঁকি দিতে পারে যে আর কত দিন এই ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ স্টান্ট করে যাবেন তিনি। এ প্রসঙ্গে ‘দ্য সিডনি মর্নিং হেরাল্ড’কে কিছুদিন আগে অভিনেতা জানিয়েছেন, হ্যারিসন ফোর্ডের মতো তাঁরও ৮০ পর্যন্ত চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।