‘শাস্তি’ তাঁকে অভিনেতা বানিয়েছে, এখন তিন অস্কারের মালিক

মা–বাবার বিচ্ছেদের কারণে শৈশবটা খুব ভালো কাটেনি এই অভিনেতার। স্কুলের পড়াশোনার সময়ে বুলিংয়ের শিকার হতে হয়েছে। একসময় অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন শুরু করেন। ছোট ছোট অপরাধেও জড়ান। সেই ‘অপরাধ’ই তাঁকে অভিনেতা বানিয়েছে। এই অভিনেতা ডেনিয়েল-ডে লুইসের আজ জন্মদিন।
১ / ৫
এই অভিনেতার পরিবারের লোকেরা একসময় বুঝতে পারেন তাঁর আচরণ অনেকটাই অযাচিত। যাকে উল্লেখ করা হয়েছে ‘বন্য’ হিসেবে। সংশোধনের জন্য তাঁকে একটি বোর্ডিং স্কুলে পাঠানো হয়। তাঁর কথা বলার টোনের কারণে সেই স্কুলেও তিনি বুলিংয়ের শিকার হন।
ছবি: ফেসবুক
২ / ৫
তাঁর বাবা ছিলেন কবি। মা অভিনয় করতেন। কিন্তু অভিনয় নিয়ে লুইসের কোনো ইচ্ছাই ছিল না। কিন্তু বোর্ডিং স্কুলে যাওয়ার পরে তাঁর পছন্দের কাজগুলোর দেখা পেয়ে যান। এগুলো হলো কাঠের কাজ করা, অভিনয় ও মাছ ধরা। এখান থেকেই তাঁর অভিনয়ে ভালোবাসা জন্মে। বলা যায় শাস্তিই তাঁকে অভিনেতা বানিয়েছে।
ছবি: ফেসবুক
৩ / ৫
১৪ বছর বয়সে তিনি প্রথম অভিনয়ের সুযোগ পেয়ে যান। সিনেমার নাম ‘সানডে ব্লাডি সানডে’। প্রথম সিনেমার টাইটেলে তাঁর নামই ছিল না। সেই অভিনেতা পরবর্তী সময়ে তিনটি অস্কার জয় করেছেন।
ছবি: ফেসবুক
৪ / ৫
অভিনয়ের প্রতি সব সময় তাঁর নিবেদন ছিল। যে কারণে তিনি পরবর্তী সময়ে ন্যাশনাল ইয়ুথ থিয়েটারে যোগ দেন। মেথড অভিনয়ের ওপর জোর দেন। তখন থেকেই তিনি সিনেমার চরিত্রের পেছনে অনেক বেশি সময় দিতে থাকেন। চরিত্র নিয়ে বেশি চিন্তা ও গবেষণা করতেন। যে কারণে তাঁকে খুব বেশি সাক্ষাৎকার বা জনসম্মুখে দেখা যায়নি।
ছবি: ফেসবুক
৫ / ৫
১৯৯০ সালের পিপল ম্যাগাজিন বিশ্বের সুন্দর মানুষের তালিকা তৈরি করে। সেই তালিকায় ৫০ জনের মধ্যে ছিল এই অভিনেতার নাম। টাইম ম্যাগাজিনে ১০০ প্রভাবশালী মানুষের তালিকায় তাঁর নাম ছিল। এ ছাড়া ‘দ্য টপ ১০০ মুভি স্টারস অব অল টাইম’-এ তিনি জায়গা পেয়েছিলেন। ২৯ এপ্রিল, ১৯৫৭ সালে তাঁর জন্ম। সূত্র: আইএমডিবি
ছবি: ফেসবুক