ঢাকায় ‘অ্যাভাটার’

‘অ্যাভাটার: ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’–এর পোস্টারআইএমডিবি

আবারও পর্দায় আসছে ‘অ্যাভাটার’। শুক্রবার বিশ্বজুড়ে মুক্তি পাচ্ছে সিরিজের তৃতীয় সিনেমা ‘অ্যাভাটার: ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’। একই দিনে স্টার সিনেপ্লেক্সেও সিনেমাটি মুক্তি পাবে।

২০০৯ সালে ‘অ্যাভাটার’ নির্মাণ করে দুনিয়াজুড়ে আলোড়ন তুলেছিলেন নির্মাতা জেমস ক্যামেরন। মহাকাব্যিক কল্পবিজ্ঞান সিনেমাটি ২ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার আয়ের রেকর্ড করেছিল।

২০২২ সালে মুক্তি পায় সিরিজের দ্বিতীয় সিনেমা ‘দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’। ছবিটি প্রায় ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার আয় করে। তিন বছর পর ‘অ্যাভাটার: ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’ নিয়ে আসছেন জেমস ক্যামেরন।

‘অ্যাভাটার: ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’–এর পোস্টার
আইএমডিবি

কয়েক দিন আগে লন্ডনে সিনেমাটির বিশেষ প্রদর্শনী হয়েছে। প্রদর্শনীটি দেখে সিনেমার প্রশংসা করেছেন সমালোচকেরা। সমালোচক কোর্টনি হাওয়ার্ড লিখেছেন, ‘অ্যাভাটার ৩ মনে করিয়ে দেয়, কেন সিনেমা হলে সিনেমা দেখা জরুরি।’ কলাইডারের পেরি নেমিরফ বলেন, ‘প্যানডোরায় ফিরে যাওয়ার মতো অনুভূতি হয়েছে সিনেমাটি দেখে। এ যেন নীল-আধার প্যানডোরা আবার ডাকছে।’

আরও পড়ুন

এই সিনেমার কেন্দ্রে রয়েছে সুলি পরিবার। আগের পর্বে নেটেয়ামের মৃত্যু তাদের জীবনে গভীর দাগ রেখে গেছে। সেই শোক, সেই লড়াই তার মধ্যেই আসে নতুন বিপদ।
মাইকেল লি লিখেছেন ‘এই সিনেমার ভিজ্যুয়াল-অ্যাকশন দাঁড়িয়ে গেছে আলাদা এক উচ্চতায়।’ আর সেই উচ্চতায় পৌঁছাতে সাহায্য করেছেন ওনা চ্যাপলিন, স্যাম ওয়ার্থিংটন, জোয়ি সালডানা।

ছবির গল্প নিয়ে জেমস ক্যামেরন বলেন, ‘এবার আগুনের প্রতীক হিসেবে থাকবে অ্যাশ পিপল। আমি নাভিদের আরেকটি দিক দেখাতে চাই। কারণ, এখন পর্যন্ত আমি তাদের শুধু ভালো দিকটাই দেখিয়েছি। প্রথম ছবিগুলোতে মানুষকে দেখানো হয়েছে নেতিবাচক রূপে আর নাভিদের দেখানো হয়েছে ইতিবাচক হিসেবে। এবার আমরা উল্টোটা করব।’