চিনতে পেরেছেন এ গায়িকাকে? অভিনেতা মোশাররফ করিমের ছাত্রী ছিলেন

চিনতে পেরেছেন এ গায়িকাকে। আজ তাঁর জন্মদিন। এ ছবি দেখে হয়তো ভক্তদের চেনার কথা নয়। মাত্র চার বছর বয়সে গানের জগতে প্রবেশ। এরপর ‘বর্ষা’, ‘ধিমতানা’, ‘ইচ্ছেগুলো’সহ বেশকিছু গান তাঁকে সংগীত অঙ্গনে পরিচিত করে তোলে। চিনতে পেরেছেন এ গায়িকাকে? অভিনেতা মোশাররফ করিমের ছাত্রী ছিলেন
১ / ৭
আট বছর আগে এ গায়িকা ছবিটি পোস্ট করে ফেসবুকে লিখেছিলেন, ‘ছোট কণা থেকেই তো হয় গোলাপি মুক্তা।’ এ লাইনে তাঁর নাম রয়েছে
ছবি : ফেসবুক থেকে
২ / ৭
জনপ্রিয় এ সংগীতশিল্পী পারিবারিক পরিমণ্ডলে দুটি নামে পরিচিত। মা–বাবার কাছে কনা নামটি কনুতে রূপান্তরিত হলেও শিশুদের কাছে তাঁর নামটি আরও মজার—‘কনামনা’
ছবি : ফেসবুক থেকে
৩ / ৭
মাত্র পাঁচ বছর বয়সে তিনি জীবনের প্রথম কোনো গানের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন। তখন তাঁর সম্পর্কে গানের বিচারকদের মন্তব্য ছিল, ‘সে গানে ভালো করবে।’ তা–ই হয়েছে। এখন গানে খ্যাতি ছড়িয়েছে গায়িকা দিলশাদ নাহার কনার
ছবি : ফেসবুক থেকে
৪ / ৭
গায়িকা হয়ে অনেক ভক্তকে অটোগ্রাফ দিয়েছেন। কিন্তু মজার বিষয় হলো, জীবনের প্রথম অটোগ্রাফ নিতে গিয়ে এ গায়িকাকে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। নীল রঙের ডায়েরিতে নেওয়া জীবনের প্রথম অটোগ্রাফ তিনি অনেক চেষ্টার পরে পেয়েছিলেন। তাঁকে অটোগ্রাফ দিয়েছিলেন স্বনামধন্য অভিনেতা ও বিজ্ঞাপন নির্মাতা আফজাল হোসেন
ছবি : ফেসবুক থেকে
৫ / ৭
‘আমরা সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে’ গানটি শেখার মধ্য দিয়ে কনার গানের ভুবনে পা রাখা। আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁর কণ্ঠে গাওয়া প্রথম গান ছিল ‘গ্রামছাড়া ওই রাঙা মাটির পথ।’
ছবি : ফেসবুক থেকে
৬ / ৭
মজার ব্যাপার হচ্ছে, কনা সরাসরি হাতে গোনা কয়েকজন শিক্ষকের মধ্যে জনপ্রিয় অভিনেতা মোশাররফ করিমকে পেয়েছিলেন। এ অভিনেতা তখনো তারকা খ্যাতি পাননি। তখন তাঁর পরিচয় ছিল একটি কোচিং সেন্টারের ইংরেজি ও বাংলার শিক্ষক। কনা এক সাক্ষাৎকারে জানান, মোশাররফ করিম তাঁর কাছে ইংরেজি বিষয়কে সহজবোধ্য করে তুলেছিলেন। তার আগে ইংরেজি নিয়ে কনার ভয় ছিল
ছবি: ফেসবুক
৭ / ৭
১৯৯৯ সালে তাঁর সংগীতে ক্যারিয়ার শুরু হয়। তিনি চান রুনা লায়লার মতো গায়িকা হতে। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে কনা একবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। মেরিল–প্রথম আলো পুরস্কার পেয়েছেন তিনবার। আজ এ গায়িকার জন্মদিন। ১৫ এপ্রিল তিনি ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন
সংগৃহীত