একনজরে বিটিএসের ১০ বছর
১০ পেরিয়ে আজ ১১ বছরে পা দিয়েছে বিটিএস। এক দশকের পথচলায় নিজেদের বিশ্বের শীর্ষ কে-পপ ব্যান্ডে পরিণত করেছে তারা, জন্ম দিয়েছে ‘স্প্রিং ডে’, ‘ডায়নামাইট’, ‘বাটার’-এর মতো গান। বিশ্বজুড়ে বিটিএস-উন্মাদনা কেবল বেড়েই চলেছে। একনজরে দেখে নিন জনপ্রিয় এ গানের দলের পথ চলার ১০ বছর।
প্রতিষ্ঠান: বিগ হিট এন্টারটেইনমেন্ট
দেশ: দক্ষিণ কোরিয়া
বিলবোর্ডের ২০০ অ্যালবামের তালিকার সপ্তম স্থানে আসে বিটিএসের অ্যালবাম ‘লাভ ইয়োরসেলফ: হার’। অ্যালবামটির কপি বিক্রি হয় ১০ লাখের মতো। ইউনিসেফের সঙ্গে ‘লাভ মাইসেলফ’ ক্যাম্পেইনে যোগদান।
এটিই মার্কিন অ্যালবাম তালিকার শীর্ষে ওঠা প্রথম কোরীয় অ্যালবাম। বিটিএসকে শুভেচ্ছা জানান দক্ষিণ কোরিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন। ‘লাভ ইয়োরসেলফ: আনসার’ অ্যালবামও বিলবোর্ডের শীর্ষে ওঠে। সেপ্টেম্বরের দিকে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দেন বিটিএসের দলনেতা আরএম।
গানটি বিলবোর্ডের হট ১০০ তালিকার শীর্ষে ওঠে। ব্যান্ডটির আরেকটি গান ‘লাইফ গোজ অন’ বিলবোর্ডের তালিকার শীর্ষে ছিল।
মে মাসে বাটার প্রকাশের এক ঘণ্টার মধ্যে গানটি দেখা হয় দুই কোটি বার। বিলবোর্ডের হট ১০০ তালিকার শীর্ষে ছিল।
বিরতির মধ্যে জে-হোপের প্রথম একক অ্যালবাম ‘জ্যাক ইন দ্য বক্স’, জিনের প্রথম একক গান ‘দ্য অ্যাস্ট্রোনট’, আরএমের একক অ্যালবাম ‘ইন্ডিগো’ মুক্তি পায়।
সুগার একক অ্যালবাম ‘ডি-ডে’ প্রকাশ। এক বছর পর বিরতি ভেঙে ৯ জুন গানে ফেরে বিটিএস, দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রকাশ করে ‘টেক টু’।