ম্যাডোনার জীবনীচিত্র, পরিচালক ম্যাডোনা

যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান রাজ্যে বেড়ে উঠেছেন পপতারকা ম্যাডোনা। নিউইয়র্ক সিটির ঝুপড়িতে বাস করা ম্যাডোনা হয়ে উঠেছেন সংগীত তারকা। তাঁর ‘লাইক আ ভার্জিন’ ও ‘ভোগ’ গানগুলোর মাধ্যমে জনপ্রিয় হয়ে ওঠার পেছনের গল্প তুলে ধরা হবে পর্দায়। সংগীতে প্রায় চার দশকের ক্যারিয়ার পপতারকা ম্যাডোনার। ঘটনাবহুল বর্ণাঢ্য সে জীবন নিয়ে সিনেমা বানানো হবে। সেই জীবনীচিত্র পরিচালনা করবেন তিনি নিজেই।

ম্যাডোনা
ইনস্টাগ্রাম

এ প্রসঙ্গে ৬২ বছর বয়সী মার্কিন পপতারকা ম্যাডোনা বলেন, ‘একজন সংগীত ও নৃত্যশিল্পী এবং মানুষ হিসেবে আমার পথচলার গল্প মানুষের সামনে তুলে ধরতে চাই। অবশ্য ছবির বিষয়বস্তু থাকবে সংগীত। গানই আমাকে সামনে এগোনোর অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। শিল্পই আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছে। নিজের অনেক না–বলা কথা আর অনুপ্রেরণার গল্প আমি এই সিনেমায় তুলে ধরতে চাই। আমার সেসব গল্প আমার চেয়ে ভালো আর কে বা বলতে পারবে!’ অস্কারজয়ী চিত্রনাট্যকার ডায়াব্লো কোডির সঙ্গে যৌথভাবে ছবির চিত্রনাট্য তৈরি করবেন ম্যাডোনা। এর আগে জুনো ও ইয়াং অ্যাডাল্ট ছবি দুটির চিত্রনাট্য লিখে প্রশংসিত হয়েছিলেন ডায়াব্লো।

ম্যাডোনা
ইনস্টাগ্রাম

ম্যাডোনার জীবনীচিত্রের নাম ঠিক হয়নি। ম্যাডোনার ভূমিকায় কে অভিনয় করবেন এবং কবে নাগাদ ছবিটির শুটিং শুরু হবে, সেসব জানা যায়নি। ছবিটির পরিবেশক হবে বিখ্যাত ইউনিভার্সাল পিকচার্স। এর আগে ম্যাডোনা ফিলথ অ্যান্ড উইসডম ও ডব্লিউ ডট ই ছবি দুটি পরিচালনা করেছিলেন। গানের পাশাপাশি অনেক চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন তিনি।