ভাবনার জীবনের দশটি স্মরণীয় মুহূর্ত

১ / ১০
চার বছর বয়সে প্রথম স্টেজে ওঠার দিন আমার জীবনের স্মরণীয় দিন
ছবি: সংগৃহীত
২ / ১০
প্রথম সিনেমা ‘ভয়ংকর সুন্দর’ মুক্তির দিনটি। প্রিমিয়ার থেকে শুরু করে মুক্তির দিনটি আমার জীবনের অন্যতম স্মৃতিবিজড়িত দিন।
ছবি: সংগৃহীত
৩ / ১০
ভারতের মানালিতে গিয়েছিলাম। সেখানে রোথাংপাস নামে অনেক উঁচু পাহাড় আছে। প্রথম অনেক উঁচুতে উঠে চারপাশ দেখে খুব ভালো লেগেছিল। এখনো সৌন্দর্য দেখার সেই দিনটির কথা আমার মনে পড়ে
ছবি: সংগৃহীত
৪ / ১০
প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছিলাম দুই বছর বয়সে। সেই দিনের কোনো স্মৃতি আমার মনে নেই। পরে যখন কিছুটা বড় হয়ে আমাদের নুরুল হুদা নাটকে অভিনয় করি, সেই দিনগুলো স্মরণীয়।
ছবি: সংগৃহীত
৫ / ১০
স্টেডিয়ামে প্রথম খেলা দেখতে গিয়ে স্টেডিয়াম দেখে অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম। টেলিভিশনে খেলা দেখতাম তো, পরে স্টেডিয়ামে দেখে অবাক হয়েছিলাম।
ছবি: সংগৃহীত
৬ / ১০
আমার ছোট বোনের জন্মদিনটি আমার জন্য স্মরণীয় দিন। প্রথম কোনো বাচ্চা আমাদের বাসায়, সেদিন খুশিতে আত্মহারা হয়েছিলাম।
ছবি: সংগৃহীত
৭ / ১০
শুটিংয়ে মজার চেয়ে কষ্টের ঘটনাই বেশি ভাবনার। এ বছর চট্টগ্রামে একটি জাদুঘরের পুরোনো ভবনে শুটিং ছিল। রাত ২টার দিকে ক্রেনে তিনতলা ভবনের বারান্দায় তোলা হয় ভাবনাকে। পরিত্যক্ত জায়গাটিতে মনে হচ্ছিল যেকোনো সময় ভেঙে পড়ে যাবে। সেখানে ভূতের ভয় ছিল। সেদিনের সেই স্মরণীয় ঘটনা সম্পর্কে ভাবনা বলেন, ‘ভয়ে ভয়ে রাতে শুটিং শেষ করে সারা রাত ঘুমাতে পারিনি।’
ছবি: সংগৃহীত
৮ / ১০
লর্ডস স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের খেলা দেখতে গিয়েছিলাম। সেদিন লন্ডনের স্ট্রাফোর্ড স্টেশন থেকে ট্রেনে ওঠার পর অবাক হয়েছিলাম। দেখি সবার গায়ে বাংলাদেশের জার্সি। মনে হচ্ছিল মিরপুরে যাচ্ছি টাইগারদের খেলা দেখতে।
ছবি: সংগৃহীত
৯ / ১০
মায়ের সঙ্গে কাটানো প্রতিটা দিনই স্মরণীয়। কারণ, মায়ের সঙ্গে প্রতিদিন ঝগড়া করি, আবার মিলে যাই। মজার ব্যাপার হচ্ছে, আমার আর মায়ের জন্মদিন কাকতালীয় ভাবে আজ। মা’সহ সবাইকে নিয়ে রাতে খেতে যাব এটুকুই জন্মদিনের আয়োজন।
ছবি: সংগৃহীত
১০ / ১০
গ্র্যাজুয়েশন সম্পূর্ণ করার দিনটা অবশ্যই আমার কাছে স্মরণীয়।
ছবি: সংগৃহীত