শুটিংবাড়ির গল্পগুলো

রাজধানী উত্তরার একটি শুটিংবাড়িতে ঢুকতেই দেখা গেল, কয়েকজন ব্যস্ত চেয়ার–টেবিল নিয়ে রেস্তোরাঁ বানাতে। একজন সহকারী ক্যামেরার সামনে ধরে রেখেছেন মরিচবাতি। আরেকটি বাড়িতে প্রবেশ করতেই দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। একটি রুমে চলছে নকল জেলখানা তৈরির কাজ। কী, ভ্রু কুঁচকে গেল! হয়তো অনেকেরই জানা নেই। নাটকের ভেতরে যে রেস্তোরাঁ, জেলখানা, অফিস, মেস কিংবা পাগলাগারদ দেখা যায়, আদতে সেগুলো শুটিংবাড়ির মধ্যেই তৈরি করা হয়ে থাকে। মনজুরুল আলমের ছবিতে শুটিংবাড়ির গল্প।
১ / ১০
দিনকে রাত বানানোর জন্য পুরো একটি শুটিংবাড়িই ঢেকে ফেলা হয়েছে কালো কাপড় দিয়ে।
প্রথম আলো
২ / ১০
শুটিং বিরতিতে অভিনয়শিল্পীদের জন্য খাবার পরিবেশনে ব্যস্ত প্রডাকশন সহকারী।
প্রথম আলো
৩ / ১০
ভেতরে চলছে শুটিং, বাইরে কড়া পাহাড়া
প্রথম আলো
৪ / ১০
শুটিংয়ে ব্যস্ত অভিনেতা আজিজুল হাকিম ও রওনক হাসান
প্রথম আলো
৫ / ১০
মেকআপ রুমে শুটিংয়ের জন্য অপেক্ষায় অভিনেতা শাহেদ শরীফ ও পায়েল
প্রথম আলো
৬ / ১০
দৃশ্য শেষ! এবার একটু সেলফি তোলা যাক। ছবিতে অভিনেত্রী নাবিলা ইসলাম
প্রথম আলো
৭ / ১০
একটি রুমে চলছে নকল জেলখানা তৈরির কাজ
প্রথম আলো
৮ / ১০
ঘরের ভেতরেই চলছে রেস্টুরেন্ট তৈরির কাজ
প্রথম আলো
৯ / ১০
করোনার সময়ে শুটিংয়ে অতিরিক্ত কী কী লাগছে তার হিসাব কষছে একজন
প্রথম আলো
১০ / ১০
শুটিংবাড়ির ছাদবাগান
প্রথম আলো