আজ বুদ্‌বুদ স্নানের দিন

শীতকালে গোসল করা যেন যুদ্ধে নামার সামিল। সেই যুদ্ধের জন্য কত রকম হিসাব–নিকাশ, কলাকৌশল। ঠিক কত দিন পরপর গোসল করা যেতে পারে, তার রুটিন বানানো থেকে শুরু করে গোসলের পানি ঠিক কতটা গরম হবে, তা নিয়েও বিস্তর ভাবনা অনেকের। গোসল করতে ঢুকে শীত তাড়াতে উচ্চ স্বরে গান জুড়ে দেন কেউ। সে যা–ই হোক, এসব রেখে আজ অন্য রকম এক গোসলের কথা ভাবা যাক।

আজ ‘বাবল বাথ দিবস’
ছবি: সংগৃহীত

বাথরুমের বৈদ্যুতিক বাতিটি নেভানো। বাথটাবের চারপাশে মোহনীয় ভঙ্গিমায় জ্বলছে মোমের স্নিগ্ধ আলো। হালকা ভলিউমে বাজছে প্রিয় কোনো গান। বাথটাবের ঈষদুষ্ণ জলে সাবানের বুদ্‌বুদ। তা থেকে ভেসে আসছে অদ্ভুত সুগন্ধ। পুরো শরীরই ডুবে আছে সাবানের ফেনায়। মুখটি দেখা যাচ্ছে কেবল।

মানসিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি শারীরিক সুস্থতায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বাবল বাথ। ত্বক ও চুলের পরিচ্ছন্নতা, পেশির ব্যথা, বাতব্যথার উপশম, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি—এমন নানাবিধ উপকার রয়েছে।

মানসিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি শারীরিক সুস্থতায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বাবল বাথ
ছবি: সংগৃহীত

ফলে যাঁদের সুযোগ আছে, তাঁরা এমন একটা বাবল বাথ আজকে নিতেই পারেন। আজই কেন? না, অন্য দিনও নিতে পারেন। তবে আজ ‘বাবল বাথ দিবস’ কিনা তাই আরকি বলছি। প্রতিবছর ৮ জানুয়ারি দিবসটি পালিত হয়। ১৯৯৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে যাত্রা শুরু হয় এ দিনের।

ডেজ অব দ্য ইয়ার অবলম্বনে