চিকিৎসক কেন ক্রিকেটারকে খেলতে নিষেধ করলেন

আঁকা: জুনায়েদ

উত্তম গাধা

তমাল গেছে বোনের বাসায়। গিয়ে দেখে ভাগনেটা কাঁদছে।

তমাল জিজ্ঞেস করল, ‘ও এভাবে কাঁদছে কেন?’

বোন বলল, ‘সকাল থেকে বায়না ধরেছে, গাধার পিঠে চড়ে ঘুরবে।’

তমাল বলল, ‘তো তুমি গাধা পাবে কোথায়!’

বোন বলল, ‘তুই তো এসেছিস। তোর চেয়ে ভালো গাধা তো পাব না। নে, ওকে পিঠে নে।’

বাসের সিট

করোনাকালে তপু উঠেছে বাসে। দুই সিটের পাশেরটা খালি।

এক লোক এসে জিজ্ঞেস করল, ‘আপনার পাশের সিটটা কি খালি?’

তপু বলল, ‘জি, খালি।

লোকটা বলল, ‘আমি কি বসতে পারি?’

তপু বলল, ‘আপনি বসলে আমারটাও খালি হয়ে যাবে।’

ডেঞ্জারাস চাচা

মাঝবয়সী কড়া মেজাজের এক লোক রাস্তা পার হচ্ছিলেন ধূমপান করতে করতে। পাশেই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ফোন চালাচ্ছিল এক তরুণ।

ধমকে উঠলেন মাঝবয়সী লোক, ‘এই ছেলে, রাস্তায় দাঁড়িয়ে ফোন চালাচ্ছ কেন?’

তরুণ বলল, ‘চাচা, আপনি তো আরও ডেঞ্জারাস! রাস্তায় দাঁড়িয়ে ধূমপান করছেন!’

মাঝবয়সী লোক সিগারেটটা ফেলে দিয়ে বললেন, ‘তুমিও এবার ফোনটা হাত থেকে ফেলে দাও তাহলে।’

আঁকা: জুনায়েদ

চিকিৎসকের পরামর্শ

প্রথম ক্রিকেটার: কী রে, কী হয়েছে? মুখ গোমড়া কেন?

দ্বিতীয় ক্রিকেটার: আর বলিস না! ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলাম।

প্রথম ক্রিকেটার: তো হয়েছেটা কী?

দ্বিতীয় ক্রিকেটার: ডাক্তার আমাকে ক্রিকেট খেলতে নিষেধ করলেন। শুধু নিষেধই না, আমি নাকি আর ক্রিকেট খেলতে পারব না।

প্রথম ক্রিকেটার: ডাক্তার নিশ্চয়ই তোর খেলা দেখেই পরামর্শটা দিয়েছেন।

আরও পড়ুন