ফেসবুক আপনার তথ্য রাখে কোথায়

ফেসবুকে আপনার শেয়ার করা সবকিছুই জমা হয় ওদের ডেটা সার্ভারে। সেটা ছবি হতে পারে, ভিডিও হতে পারে। আবার বন্ধুর সঙ্গে মেসেঞ্জারের কথোপকথন কিংবা হঠাৎ মনে আসা কবিতার দুই পঙ্‌ক্তি লিখে দেওয়া পোস্টও এর মধ্যে পড়ে। এই সার্ভারগুলো থাকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা ডেটা সেন্টারে। চলুন ছবিতে দেখে নেওয়া যাক, ফেসবুক কোথায় আপনার তথ্য জমা রাখে।

ফেসবুকের ডেটা সার্ভার সচল থাকে দিনরাত। যন্ত্রাংশগুলো বেশ তাপ উৎপাদন করে। বিশেষ ব্যবস্থায় সেগুলো ঠান্ডা রাখা হয়।

ছবি: ফেসবুক

অবশ্য সুইডেনের লুলেওয়েতে ফেসবুকের ডেটা সার্ভার ঠান্ডা রাখা হয় শুষ্ক-শীতল প্রাকৃতিক বাতাস ব্যবহার করেই।

ছবি: ফেসবুক

ডেটা সেন্টারগুলোতে তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে অনুকূল পরিবেশ বজায় রাখা হয়। প্রাকৃতিক বাতাস ব্যবহার করা হলেও সেগুলো বেশ কয়েকটি ফিল্টারের মধ্য দিয়ে যায়।

ছবি: ফেসবুক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে বড় বড় প্রকল্পে কাজ করছে ফেসবুক। এই প্রযুক্তির জন্য সার্ভারে ‘বিগ সার’ নকশার যন্ত্রাংশ ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানটি।

ছবি: ফেসবুক

নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করেন কর্মীরা। যুক্তরাষ্ট্রের নেব্রাস্কার প্যাপিলিয়ন ডেটা সেন্টার। ফেসবুক

ছবি: ফেসবুক

ফেসবুক দাবি করে তাদের ডেটা সেন্টারগুলো অন্যদের চেয়ে ৮০ শতাংশ বেশি ‘ওয়াটার এফিশিয়েন্ট’। অর্থাৎ তুলনামূলক কম পানি ব্যবহার করে সার্ভারের কুলিং সিস্টেম সচল রাখা হয়।

ছবি: ফেসবুক

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকোর লস লুনাসে ফেসবুকের ডেটা সেন্টার। ছবি তোলার সময় সেটি নির্মাণাধীন ছিল।

ছবি: ফেসবুক

ডেটা সেন্টারগুলোতে শতভাগ নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতের চেষ্টা করে যাচ্ছে ফেসবুক। যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়া অঙ্গরাজ্যে।

ছবি: ফেসবুক

ডেনমার্কের অডেন্সে ফেসবুকের ডেটা সেন্টার।

ছবি: ফেসবুক

আয়ারল্যান্ডের ক্লোনি ডেটা সেন্টার।

ছবি: ফেসবুক

যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়ার আলটুনা ডেটা সেন্টার।

ছবি: ফেসবুক

ফেসবুক বলছে, কার্যকারিতা বৃদ্ধি এবং পরিবেশের সুরক্ষায় নেওয়া পদক্ষেপের অংশ হিসেবে বেশ কিছু অবকাঠামোগত উন্নয়ন করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের অরিগনের প্রাইনভিল ডেটা সেন্টার।

ছবি: ফেসবুক