ছোট্ট মেন্টিসের কারিকুরি

‘নর্দার্ন প্রেয়িং মেন্টিস’ এবং ‘সাউদার্ন প্রেয়িং মেন্টিস’ নামে চীনে জনপ্রিয় দুটি মার্শাল আর্টের কৌশল জন্ম নিয়েছিল প্রেয়িং মেন্টিসের অনুপ্রেরণায়। ত্রিকোণাকৃতির মুখমণ্ডল, পুঞ্জাক্ষী, দীর্ঘ ঘাড়, টুকটুকে লাল ঠোঁট—এই হলো তার দেহের গঠন। দোস্তিতে উৎসাহী মেন্টিস মানুষের কাছে আসে খুব সহজে। এটি আধা ইঞ্চি থেকে ছয় ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে।

মেন্টিস কিন্তু পাকা শিকারি। পুঞ্জাক্ষীর কারণে এরা একই সঙ্গে ১৮০ ডিগ্রিতে দেখতে পায়। পায়ের ধারালো স্পাইক দিয়ে এরা সহজে শিকারকে ঘায়েল করতে পারে। মেন্টিস সাধারণত প্রজাপতি, ঝিঁঝিপোকা, মাছি এবং অন্যান্য পোকামাকড়কেই তাদের শিকার বানায়। তবে কখনো কখনো স্বজাতিদেরও খেতে দেখা যায়।

অল্প বয়সী স্ত্রী মেন্টিস শত শত ডিম পাড়ে। মেন্টিসের জীবনকাল প্রায় এক বছর।

১ / ৯
পোষা মেন্টিস।
পোষা মেন্টিস।
২ / ৯
‘হাতে সময় কম, যা বলার দ্রুত বলেন।’
‘হাতে সময় কম, যা বলার দ্রুত বলেন।’
৩ / ৯
‘পোকামাকড়ের স্বাধীনতা বলতে আজ কিছু নেই।’
‘পোকামাকড়ের স্বাধীনতা বলতে আজ কিছু নেই।’
৪ / ৯
‘কী, আমি অলস?’
‘কী, আমি অলস?’
৫ / ৯
‘প্রশ্নটা একটু কঠিন, নাকি আমার মাথা চুলকাচ্ছে।’
‘প্রশ্নটা একটু কঠিন, নাকি আমার মাথা চুলকাচ্ছে।’
৬ / ৯
‘হাত কামড়ে দেখি কিছু মনে আসে কি না।’
‘হাত কামড়ে দেখি কিছু মনে আসে কি না।’
৭ / ৯
‘মাঝেমধ্যে চুপ থাকা বুদ্ধিমানের লক্ষণ।’
‘মাঝেমধ্যে চুপ থাকা বুদ্ধিমানের লক্ষণ।’
৮ / ৯
‘অনেক জ্ঞান বিতরণ করলাম, এবার লাঞ্চে যাব।’
‘অনেক জ্ঞান বিতরণ করলাম, এবার লাঞ্চে যাব।’
৯ / ৯
‘আচ্ছা, এবার তবে বিদায়...’
‘আচ্ছা, এবার তবে বিদায়...’