কথোপকথন রঙ্গ

কথোপকথন রঙ্গ
কথোপকথন রঙ্গ


মন্টু বলছে তানিয়াকে, ‘তোমার পা ব্যথা করে না?’
তানিয়া: কেন?
মন্টু: কারণ তুমি সারা দিন আমার মনের ভেতর ছোটাছুটি করো!

ডাক্তার: আপনার ওজন কমাতে হবে। আপনার প্রিয় খাবার কী?
রোগী: আলু।
ডাক্তার: আলুর বদলে আপেল খান।
রোগী: কিন্তু আপেল তো আলুর চেয়ে বড়!

ক্লাসে বেশ কিছু জাতের মুরগির ছবি দেখিয়ে শিক্ষক বললেন, ‘পল্টু, তোমার কোন ধরনের মুরগি পছন্দ?’
পল্টু: ঝলসানো মুরগি স্যার!


মা: মলি, আস্তে কথা বলো! চিৎকার চেঁচামেচি করে বাড়ি মাথায় তুলছ কেন? দেখো না রনি কেমন চুপচাপ খেলছে?
মলি: এটা আমাদের খেলারই অংশ মা। খেলায় রনি আব্বু সেজেছে, যে কি না দেরি করে অফিস থেকে ফিরেছে। আর আমি তুমি সেজেছি!

একদিন রতনের ওপর খুব খেপে গেলেন ক্লাসের শিক্ষক। হাতের স্কেলটা রতনের দিকে ইঙ্গিত করে বললেন, ‘এই স্কেলের এক প্রান্তে একটা গর্দভ দাঁড়িয়ে আছে।’
রতন বললো, ‘কোন প্রান্তে স্যার?’


তন্ময়: তোর ছোট ভাইটা এখন কী করছে?
রাফি: কিছুদিন আগে একটা কাপড়ের দোকান খুলেছিল, এখন জেলে আছে।
তন্ময়: কেন?
রাফি: কারণ ও দোকানটা খুলেছিল হাতুড়ি দিয়ে...দরজা ভেঙে!


স্বামী: জলদি ঘরের সব দামি জিনিসপত্র লুকিয়ে ফেলো! আমার কিছু বন্ধু বাড়ি আসছে।
স্ত্রী: কেন? তোমার বন্ধুরা কি সেসব চুরি করবে?
স্বামী: না। নিজেদের জিনিস চিনে ফেলবে!


মজনু গেছে পাত্রী দেখতে।
পাত্রীর বাবা: ব্যাটা, তুমি মদ খাও নাকি?
মজনু: না না আঙ্কেল, আপাতত চা হলেই চলবে!
সংগ্রহ: মো. সাইফুল্লাহ