এই বলিউড তারকারা স্বাভাবিক পদ্ধতিতে সন্তান জন্ম দিয়েছেন

বলিউড তারকারাও চান, স্বাভাবিক পদ্ধতিতে জন্ম নিক তাঁদের সন্তান। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই নানা জটিলতায় স্বাভাবিক পদ্ধতিতে সন্তান জন্ম দেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। জেনে নেওয়া যাক, কোন বলিউড তারকারা স্বাভাবিক পদ্ধতিতে সন্তান জন্ম দিয়েছেন।
১ / ৮
অনেকেই মনে করেন বয়স ৩০ পেরিয়ে গেলে সন্তান জন্ম দেওয়াই ঝুঁকিপূর্ণ। সেখানে স্বাভাবিকভাবে সন্তান জন্ম দেওয়া প্রায় অসম্ভব একটি ব্যাপার। সেটিই করে দেখিয়েছেন বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। তিনি ২০১১ সালের ১৬ নভেম্বর স্বাভাবিক পদ্ধতিতে আরাধ্যকে জন্ম দেন
ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
২ / ৮
বলিউড তারকা রাভিনা ট্যান্ডন মাত্র ২১ বছর বয়সে দুই কন্যাসন্তান পূজা ও ছায়াকে দত্তক নেন। ২০০৪ সালে তিনি চলচ্চিত্র বিপণন কর্মকর্তা অনিল থাদানিকে বিয়ে করেন। ২০০৫ সালে জন্ম নেয় তাঁদের প্রথম কন্যসন্তান রাশা। ২০০৮ সালে জন্ম নেয় রণবীর। এই দুই সন্তানকেই স্বাভাবিকভাবে জন্ম দেন রাভিনা। তখন রাভিনার বয়স ছিল যথাক্রমে ৩৩ ও ৩৬ বছর
ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
৩ / ৮
বলিউড তারকা, লেখক ও অক্ষয় কুমারের স্ত্রী টুইঙ্কেল খান্না তাঁর দুই সন্তান আরাভ আর নিতারা দুজনকেই স্বাভাবিক পদ্ধতিতে জন্ম দিয়েছেন। সেই সময় তাঁর বয়স ছিল ২৭ আর ৩৭। ছেলে আরাভের বয়স এখন ২০ বছর, মেয়ে নিতারার ১০
ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
৪ / ৮
হৃত্বিক রোশনের সাবেক স্ত্রী সুজান খান তাঁর দুই ছেলেকেই জন্ম দিয়েছেন স্বাভাবিক পদ্ধতিতে। বড় ছেলে রিহানের বয়স এখন ১৬। আর ছোট রিদানের ১৪। এই দুই সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় সুজানের বয়স ছিল যথাক্রমে ২৮ ও ৩০ বছর
ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
৫ / ৮
শহীদ কাপুরের স্ত্রী মীরা রাজপুত তাঁদের প্রথম কন্যসন্তান জন্ম দেন স্বাভাবিক পদ্ধতিতে। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ২২ বছর। যদিও দ্বিতীয় সন্তান জৈন জন্ম নেয় সিজারিয়ান পদ্ধতিতে
ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
৬ / ৮
কাজল তাঁর প্রথম সন্তান নাইসাকে জন্ম দেন স্বাভাবিকভাবে। তখন তাঁর বয়স ছিল ২৯। এর সাত বছর পর জন্ম নেয় তাঁদের ছেলে যুগ। যুগ সিজারিয়ান পদ্ধতিতে জন্মেছে
ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
৭ / ৮
বলিউড তারকা আনুশকা শর্মাও ৩২ বছর বয়সে স্বাভাবিক পদ্ধতিতে জন্ম দিয়েছেন তাঁর ও ক্রিকেটার বিরাট কোহলির সন্তান ভামিকাকে
ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
৮ / ৮
একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, সোনম কাপুর ৩৭ বছর বয়সে স্বাভাবিক পদ্ধতিতে পুত্রসন্তানের মা হয়েছেন
ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে
আরও পড়ুন