এই সেতু পেরোনোর সাহস কি আপনার আছে

যদি উচ্চতাভীতি না থাকে, এই সেতু পেরোনো আপনার জন্য হয়তো একেবারেই ডাল-ভাত। তবু কল্পনা করুন, প্রায় ৬৬৪ মিটার লম্বা একটা সেতু; অথচ তার নিচে নেই কোনো পিলার, পুরোটাই স্রেফ ঝুলে আছে দুই প্রান্তের পাহাড়কে আঁকড়ে ধরে। মাঝপথ পর্যন্ত হেঁটে গেলে সেতুটি হয়তো হালকা দুলতে শুরু করবে। সেই সঙ্গে মনও কি দুলবে না? কদিন আগেই জার্মানিতে হয়ে গেল এমন এক সেতুর উদ্বোধন। নাম স্কাইওয়াক উইলিংটন। দেখুন ছবিতে।

১ / ৬
জার্মানির হেসে রাজ্যের উইলিংজেন স্কি রিসোর্টের সামনে তৈরি করা হয়েছে এই সেতু।
ছবি: রয়টার্স
২ / ৬
বিশাল এই সেতুর ওজন ১২০ টন। নির্মাতারা বলছেন, সেতুটি একসঙ্গে ৭৫০ জন মানুষের ভার বহন করতে পারবে।
ছবি: রয়টার্স
৩ / ৬
মেঘ ছুঁই ছুঁই সেতু থেকে আপনি আশপাশের পাহাড় দেখতে পাবেন। নিচে তাকিয়ে স্কি জাম্পও উপভোগ করতে পারেন।
ছবি: রয়টার্স
৪ / ৬
মুলেনকোফশানজে ও মুশেনবার্গ—এই দুটি জায়গার মধ্যে সংযোগ তৈরি করেছে এ সেতু। বলা হচ্ছে, এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় ঝুলন্ত পদচারী–সেতু।
ছবি: রয়টার্স
৫ / ৬
দর্শনার্থী হিসেবে সেতুটি পায়ে হেঁটে পেরোতে বড়দের দিতে হবে ১২ ডলার, অর্থাৎ ১২ শ টাকার বেশি। শিশুদের লাগবে ৯ ডলার, অর্থাৎ প্রায় ১ হাজার টাকা।
ছবি: রয়টার্স
৬ / ৬
সেতুটি তৈরি করতে সময় লেগেছে ছয় বছর। ১ জুলাই এর উদ্বোধন হয়েছে। তুষারপাতসহ ক্যাটাগরি-২ ঘূর্ণিঝড় হলেও সেতুটি অটুট থাকবে বলে দাবি করছেন এর নির্মাতারা।