ঈদের চলতি ধারার পোশাকগুলো দেখুন তাসনিয়া ফারিণের পরনে

অনেকেই আছেন ঈদ কেনাকাটার আগে বার কয়েক বাজার ঘুরে চলতি ফ্যাশন ট্রেন্ডটা বোঝার চেষ্টা করেন। অতঃপর পছন্দ এবং বাজেট মিলিয়ে কেনাকাটা সারেন। পাঠকের হয়ে সেই কাজটাই করার চেষ্টা করেছে বর্ণিল ঈদ ম্যাগাজিন দল। দেখা যাচ্ছে, মেয়েদের সালোয়ার–কামিজে লম্বা কামিজের চল এবারও থাকছে। আনারকলি কাটে জারদৌসি কিংবা গ্লিটারের ব্যবহার পোশাককে দিয়েছে উৎসবের ছোঁয়া। এবারও নজর কাড়ছে ফিউশনধর্মী টিউনিক কাট, জাম্পস্যুট, টপ বটম সেট। বাড়তি সংযোজন হিসেবে কোটির ব্যবহার কোনো কোনো পোশাককে করছে আরও বর্ণিল। উপকরণে সুতি, সিল্ক, মসলিন তো আছেই; দোপাট্টায় অরগাঞ্জার ব্যবহারও চোখ কাড়ছে। শুধু সালোয়ার–কামিজেই নয়; শাড়িতেও সুতি, অরগাঞ্জা, সিল্কের পাশাপাশি মসলিনের সরব উপস্থিতি। মসলিনের ওপর পেটানো জরির কাজ এবারের ঈদ ফ্যাশনের বিশেষ আকর্ষণ। চলতি ধারার সেই পোশাকগুলোই পরেছেন তাসনিয়া ফারিণ

১ / ৫
চান্দেরি সিল্ক কাপড়ে তৈরি আনারকলি। জামাজুড়ে ব্লক ও খাড়ির কাজ। সামনে বুকের অংশে হ্যান্ড এমব্রয়ডারিতে তুলে ধরা হয়েছে উৎসবের আবহ। অরগাঞ্জা কাপড়ে তৈরি ওড়নার চারপাশজুড়ে এমব্রয়ডারির নকশা। ব্লক ও খাড়ির কাজ ওড়নাটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে
পোশাক: ড্রেসিড্রেল, ছবি: কবির হোসেন
আরও পড়ুন
২ / ৫
র‍্যাপ স্টাইলে তৈরি হাতা কাটা গাউন। ব্যবহার করা হয়েছে মখমলের কাপড়। পুরো গাউনেই আছে হালকা চুমকির নকশা। মূল পোশাকের ওপরে পরার জন্য রয়েছে শ্রাগ। প্রিন্টের কাপড়ে তৈরি এই শ্রাগে আছে সিকোয়েন্স ও পুঁতির কাজ
পোশাক: লা রিভ, ছবি: কবির হোসেন
৩ / ৫
জমকালো নকশার কামিজটির ঘের চলে গেছে পা পর্যন্ত। গোলাপি সিল্কের ওপর ভারী জারদৌসীর কাজে পোশাকটি পেয়েছে ভিন্ন মাত্রা। ফুল স্লিভ হাতায় বসানো হয়েছে একটু মোটা লেস। জামার নিচেও বর্ডারজুড়ে লেস ব্যবহার করা হয়েছে
পোশাক: ক্লোরাল ক্লজেট বাই রুপো শামস, ছবি: কবির হোসেন
৪ / ৫
কালো রঙের মসলিন শাড়িটির পুরো জমিনে পেটানো জরির কাজ। সোনালি সুতার ব্যবহারে শাড়িতে এসেছে আভিজাত্য। আঁচলের এই কাজই যেন নজর কাড়ছে বেশি
শাড়ি: টাঙ্গাইল শাড়ী কুটির, ছবি: কবির হোসেন
৫ / ৫
সারা দিন ঘুরে বেড়ানোর জন্য এমন পোশাকই আদর্শ। ক্রেপ কাপড়ে তৈরি পোশাকটির স্টাইলিংয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে জর্জেট কাপড়ের শ্রাগ। টপ ও প্যান্টের রং কালো হলেও শ্রাগে থাকা উজ্জ্বল রঙের ব্যবহার পোশাকটিতে এনেছে উৎসবের আমেজ
পোশাক: লা রিভ, ছবি: কবির হোসেন