৭২তম বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতার এবারের আসর বসে ভারতের তেলেঙ্গানায়। আর সেখানেই থাই নারী হিসেবে প্রথমবার এই খেতাব জিতে রেকর্ড বুকে নাম লেখালেন সুশাতা।ছবি: এএফপি
৩ / ১২
সুন্দরীদের লড়াইয়ে ১০৮ দেশের প্রতিযোগী ছিলেন এ বছর। সবার মধ্যে সেরার খেতাব এখন সুশাতার।ছবি: এএফপি
৪ / ১২
থাইল্যান্ডের ফুকেট শহরের মেয়ে সুশাতার জন্ম ২০০৩ সালের ২০ সেপ্টেম্বর।ছবি: সুশাতার ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া
৫ / ১২
২০২৪ সালে সুশাতা মিস ইউনিভার্স থাইল্যান্ড খেতাব জেতেন। এরপর তিনি যোগ দেন মেক্সিকো সিটিতে অনুষ্ঠিত মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার মূল পর্বে। সেখানে ১২৫টি দেশের প্রতিযোগীদের মধ্যে তৃতীয় রানারআপ হন।ছবি: সুশাতার ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া
২০২৫ সালে হন মিস ওয়ার্ল্ড থাইল্যান্ড। সেখান থেকেই এবার জিতলেন মর্যাদাপূর্ণ বিশ্বসুন্দরী খেতাব।ছবি: সুশাতার ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া
৭ / ১২
থাইল্যান্ডের থাম্মাসাত ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্রী সুশাতার রাজনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রতি বিশেষ আগ্রহ আছে। নিয়মিত বিশ্বরাজনীতিরও খবর রাখেন।ছবি: সুশাতার ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া
৮ / ১২
উচ্চতা ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি। বাবার নাম থানেট, মা সুপাত্রি। ফুকেটে পারিবারিক হোটেল ব্যবসা আছে তাঁদের।ছবি: সুশাতার ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া
কালো চুল আর বাদামি চোখের এই তরুণী প্রতিযোগিতার প্রতিটি পর্বেই বিচারকদের মুগ্ধ করেছেন তাঁর বুদ্ধি ও সৌন্দর্য দিয়ে।ছবি: এএফপি
১০ / ১২
ফাইনাল রাউন্ডে পরা সাদা গাউনটি প্রসঙ্গে সুশাতা বলেন, ‘এটা তাঁদের প্রতিনিধিত্ব করে, যাঁরা ভয়ের বদলে আশাকে বেছে নেন। অন্ধকারে আলো হয়ে এগিয়ে আসে।’ছবি: সুশাতার ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া
১১ / ১২
থাই, ইংলিশ ও চায়নিজ—তিনটি ভাষায় পারদর্শী নতুন বিশ্বসুন্দরী।ছবি: সুশাতার ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া
১২ / ১২
২০১৬ সালে একটি সার্জারির পর তিনি সংগঠন গড়ে তোলেন, যার নাম ‘ওপাল ফর হার’। নারীদের স্তন স্বাস্থ্যে সচেতনতা বাড়াতে কাজ করে এই সংগঠন।ছবি: সুশাতার ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া