ব্ল্যাকপিঙ্ক তোমাদের ভালোবাসি

পাঠকের সুখ–দুঃখ, হাসি–আনন্দ, পছন্দ, ভালোলাগা, ভালোবাসাসহ যে কোনো না বলা কথা শুনতে চায় মনের বাক্স। প্রতি সপ্তাহে পাঠকের পাঠানো সেসব লেখা থেকে নির্বাচিত কিছু লেখা আজ প্রকাশিত হলো এখানে

মনের বাক্স

ব্ল্যাকপিঙ্ক তোমাদের ভালোবাসি

হঠাৎ ইউটিউবের একটি ভিডিও সামনে এল। একটি গানের ভিডিও, দেখলাম। এতই ভালো লাগল যে আমি তোমাদের অন্ধভক্ত হয়ে গেলাম। এর পর থেকে শুধু তোমাদের নিয়ে থাকি। যতই ঝড়ঝাপটা আসুক না কেন, কেউ তোমাদের আমার কাছ থেকে সরাতে পারবে না। কারণ, তোমরা আমার হৃদয়ে আছ। তোমাদের যে কবে দেখতে পাব, কে জানে! তোমরা থাকো কোরিয়ায়, আমি বাংলাদেশে। নিজের পায়ে না দাঁড়িয়ে তাই তোমাদের সঙ্গে দেখা করতে পারছি না। কে জানে, ভাগ্যে থাকলে দেখা হতেও পারে!

অরিত্রী, মিরপুর

আমার প্রিয় শিক্ষক

খুব ছোটবেলায় এক স্যারের কাছে পড়তাম। তখন থেকেই তাঁকে খুব শ্রদ্ধা করি। আজও মনে পড়ে সেই সব দিনের কথা। কিছুতেই ভুলতে পারি না। কীভাবে যেন সময় চলে গেল, কিন্তু স্যারকে আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি। জানি না এখন তিনি কেমন আছেন। খুব যত্ন নিয়ে পড়াতেন আমাকে। খুব ভালোবাসতেন। স্যার, আপনাকে মনে পড়ে।

রেহতামুল হক, নাজির শংকরপুর, যশোর

তুই আমার প্রাণের বান্ধবী

প্রিয় সালমা,

তোর আর আমার বন্ধুত্ব অনেক দিনের। আমার মনে তোর জন্য আলাদা করে একটা জায়গা রয়েছে। যেটা হয়তো আর কখনোই কাউকে দেওয়া সম্ভব নয়। মাঝেমধ্যে তোর ওপর অনেক অভিমান হয়, রাগ হয়। কিন্তু পরক্ষণেই নিজেকে সামলে নিই। জানি না, আমার সম্পর্কে তোর কী ভাবনা। কিন্তু তুই আমার ‘বেস্ট ফ্রেন্ড’। তুই কারও সঙ্গে বেশি মিশলে আমার কেমন জানি খারাপ লাগে। আমি চাই, আমাদের এই বন্ধুত্ব আমৃত্যু অমলিন থাকুক। আর হ্যাঁ, এখানে যে এত কিছু লিখলাম, এগুলো নিয়ে কিন্তু আবার বেশি ভাব নিস না।

তোর জাস্ট ক্লাসমেট, ফেনী

লেখা পাঠানোর ঠিকানা

অধুনা, প্রথম আলো, প্রগতি ইনস্যুরেন্স ভবন, ২০–২১ কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।

ই-মেইল: [email protected], ফেসবুক: facebook.com/adhuna.PA খামের ওপর ও ই-মেইলের subject–এ লিখুন ‘মনের বাক্স’