যেসব নিয়ম মেনে চলতে হবে—
চার থেকে ছয় ঘণ্টা পরপর স্যানিটারি প্যাড পরিবর্তন করুন।
কাপড়, তুলা বা টিস্যু ব্যবহার করবেন না।
স্যানিটারি প্যাড বা মেনস্ট্রুয়াল কাপ ব্যবহার করুন।
একসঙ্গে দুটি স্যানিটারি প্যাড পরবেন না।
ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ এড়াতে পরিষ্কার অন্তর্বাস ব্যবহার করুন।
প্রতিদিন গোসল করুন। ব্যবহৃত কাপড় পরিষ্কার রাখুন।
পিরিয়ডের সময় চুলের গোড়া আলগা হয়ে যায়, ফলে লোমকূপ উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। এ সময় চুলে শ্যাম্পু ব্যবহার না করাই ভালো।
প্যাড র্যাশ এড়াতে যথাসময়ে প্যাড পরিবর্তন করা এবং যোনিপথের আশপাশের জায়গা শুকনা রাখা জরুরি।
ব্যবহৃত কাপড় ও অন্তর্বাস পরিষ্কার করে ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে নিন।
নিয়মিত ব্যবহারের ক্ষেত্রে সুতির আরামদায়ক অন্তর্বাস ব্যবহার করুন।
যোনিপথের আশপাশে সুগন্ধী বা অ্যালকোহলযুক্ত পণ্য ব্যবহার করবেন না।
ব্যবহৃত স্যানিটারি প্যাড নির্দিষ্ট স্থানে ফেলুন।
এ সময় জরায়ু অত্যন্ত নাজুক অবস্থায় থাকে, সামান্য আঘাতেও মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। খেয়াল রাখতে হবে যেন এ সময় পেটে কোনো আঘাত না লাগে।
ভারী কাজ, ব্যায়াম, সাঁতার বা সাইকেল চালানো থেকে বিরত থাকুন।
এ সময় হরমোনের প্রভাবে মানসিক ও শারীরিক বেশ কিছু পরিবর্তন ঘটে। তাই মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তামুক্ত থাকার চেষ্টা করুন।
পিরিয়ড চলাকালীন জরায়ুমুখ উন্মুক্ত থাকে। তাই পুকুর বা নদীতে গোসল করবেন না।
পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি প্রচুর পানি পান করুন।
জটিলতা এড়াতে নিয়মিত জরায়ুমুখ ও স্তন ক্যানসার স্ক্রিনিং করা জরুরি।
অনিয়মিত পিরিয়ডসহ যেকোনো সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।