যে দেশের সব সমুদ্রসৈকত ঘুরে দেখতে আপনার লাগবে ২৮ বছরের বেশি

শহুরে কোলাহলপূর্ণ জীবন থেকে স্বস্তি পেতে আমরা বারবার সমুদ্রের কাছে ছুটে যাই। নীল সমুদ্রের নোনা পানির ছোঁয়া মানেই প্রশান্তি। বিশ্বজুড়ে সমুদ্রতটের অভাব নেই। প্রতিবছর প্রচুর মানুষের সমাগম হয় এসব সমুদ্রসৈকতে। তবে এমন এক দেশ আছে, একজীবনে যেখানকার সব সমুদ্রসৈকত দেখে আসা দুঃসাধ্যই বটে।

১ / ৮
ওশেনিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় দেশ অস্ট্রেলিয়া। প্রায় অধিকাংশ অঞ্চল মহাসাগরবেষ্টিত বলে এর সমুদ্রসৈকতেরও অভাব নেই।
ছবি: পেক্সেলস
২ / ৮
চোখজুড়ানো এসব সমুদ্রসৈকত বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের পর্যটকের কাছে দারুণ আগ্রহ–জাগানিয়া।
ছবি: পেক্সেলস
৩ / ৮
অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্রসৈকতের সঠিক সংখ্যা নিয়ে আছে নানা মত। তবে ধরা হয়, সংখ্যাটা ১০ হাজারের বেশিই হবে।
ছবি: পেক্সেলস
৪ / ৮
তাই আপনি যদি দৈনিক একটি করে সমুদ্রসৈকতও দেখতে যান, তাহলে আপনার লাগবে ২৮ বছরের বেশি সময়!
ছবি: পেক্সেলস
আরও পড়ুন
৫ / ৮
ট্যুরিজম অস্ট্রেলিয়ার ২০২৫ সালের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘নাইনটি মাইল বিচ’ (এখন অবশ্য একে ডাকা হয় ‘এইটি মাইল বিচ’ নামে) দেশটির দীর্ঘতম (২৩০ কিলোমিটার) সমুদ্রসৈকত এবং বিশ্বে এর অবস্থান দ্বিতীয়।
ছবি: পেক্সেলস
৬ / ৮
এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত বেলাভূমিগুলোর মধ্যে সিডনির বন্ডি সমুদ্রসৈকত, বে অব ফায়ারস, লিটল লেগুন বিচ, স্কারবোরো, ফিশারি বে, কেভস বিচ, নর্থ বিচ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
ছবি: পেক্সেলস
আরও পড়ুন
৭ / ৮
শতাধিক সমুদ্রসৈকত আছে কেবল সিডনিতেই।
ছবি: পেক্সেলস
৮ / ৮
অনুকূল আবহাওয়া, সৌন্দর্য, পরিচ্ছন্ন সমুদ্রতট, পারিপার্শ্বিক সুযোগ-সুবিধা—সব মিলিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্রসৈকতগুলো সার্ফার ও সমুদ্রপ্রেমীদের কাছে স্বর্গরাজ্যই বটে।
ছবি: পেক্সেলস

সূত্র: অস্ট্রেলিয়া ডটকম, অস্ট্রেলিয়া স্টেট অব দ্য এনভায়রনমেন্ট

আরও পড়ুন