ভারত-বাংলাদেশ হাই এনার্জি ফিজিকস লেকচার শুরু

ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ উইন্টার স্কুল ইন হাই এনার্জি ফিজিকস লেকচার শুরু হয়েছে রাজধানীর ইনডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে। লেকচার চলবে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ছবি: সংগৃহীত
ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ উইন্টার স্কুল ইন হাই এনার্জি ফিজিকস লেকচার শুরু হয়েছে রাজধানীর ইনডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে। লেকচার চলবে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ছবি: সংগৃহীত

চার দিনব্যাপী ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ উইন্টার স্কুল ইন হাই এনার্জি ফিজিকস লেকচার শুরু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর ইনডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয়েছে এই লেকচার। লেকচার চলবে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

বাংলাদেশ, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের চারজন স্বনামধন্য গবেষক মূল আলোচক হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা এই লেকচার শুনতে আসেন। ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি এবং দ্য আবদুস সালাম ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর থিওরিটিক্যাল ফিজিকস যৌথভাবে বিশেষ এই লেকচারের আয়োজন করে।

বেলা ১১টায় অনুষ্ঠিত এই লেকচারের উদ্বোধনী দিনে স্বাগত বক্তব্য দেন ইনডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক মিলান পাগোন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক আরশাদ মোমেন। মূল বক্তব্য দেন ভারতের হরিশচন্দ্র রিসার্চ ইনস্টিটিউটের গবেষক অধ্যাপক আশোক সেন, মুম্বাইয়ের টাটা ইনস্টিটিউট অব ফান্ডামেন্টাল রিসার্চের গবেষক অধ্যাপক সৃরূপ রায়চৌধুরী, যুক্তরাজ্যের দারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক নাবিল ইকবাল এবং যুক্তরাষ্ট্রের কেনটাকি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অধ্যাপক সুমিত দাস।

অধ্যাপক অশোক সেন কণা-পদার্থবিজ্ঞানের অতীত, বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন। আলোচনা করেন কণার কণা-পদার্থবিজ্ঞানের মৌলিক তত্ত্ব নিয়েও। তিনি বলেন, ‘মহাবিশ্বের জন্ম-মৃত্যুর রহস্য জানতে, নতুন নতুন কণা আবিষ্কার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আর এসবই সম্ভব হচ্ছে হাই এনার্জি ফিজিকসের দৌলতে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হলে হাই এনার্জি ফিজিকস নিয়ে গবেষণার বিকল্প নেই। ’

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ইনডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কম্পিউটার সায়েন্সের ডিন মোহাম্মাদ আনোয়ার ও ফিজিক্যাল সায়েন্স বিভাগের প্রধান অধ্যাপক হাবীব বিন মোজফফর।