নাগরিক ছবি (১৩ জুলাই, ২০২০)

১ / ১১
গ্রামে এমন বসার জায়গা প্রায় সবখানেই দেখতে পাওয়া যায়। যেখানে বসে গ্রামের ছোট থেকে বড় সবাই বসে বিশ্রাম করে। একে আমাদের এখানে ‘উগাড়’ বলে। যেখানে বসে আলাপ চলে। দরকারি আলাপ, খোশগল্পে ব্যস্ত থাকে এই ‘উগাড়’। খামারহা, পূর্বধলা, নেত্রকোনা, ১৩ জুলাই। ছবি: পারভেজ আহমেদ ইমন
গ্রামে এমন বসার জায়গা প্রায় সবখানেই দেখতে পাওয়া যায়। যেখানে বসে গ্রামের ছোট থেকে বড় সবাই বসে বিশ্রাম করে। একে আমাদের এখানে ‘উগাড়’ বলে। যেখানে বসে আলাপ চলে। দরকারি আলাপ, খোশগল্পে ব্যস্ত থাকে এই ‘উগাড়’। খামারহা, পূর্বধলা, নেত্রকোনা, ১৩ জুলাই। ছবি: পারভেজ আহমেদ ইমন
২ / ১১
সোনালি আঁশ। পাটের আঁশ ছাড়ানোর কাজে ব্যস্ত কৃষক। চলন বিল, সিরাজগঞ্জ, ১২ জুলাই। ছবি: সজীব খান রিগান
সোনালি আঁশ। পাটের আঁশ ছাড়ানোর কাজে ব্যস্ত কৃষক। চলন বিল, সিরাজগঞ্জ, ১২ জুলাই। ছবি: সজীব খান রিগান
৩ / ১১
কৃষিশ্রমিকের জন্য সকালের খাবার নেওয়া হচ্ছে। বালিয়াকান্দি, রাজবাড়ি, ১২ জুলাই। ছবি: পীযূষ কান্তি সরকার মনোজ
কৃষিশ্রমিকের জন্য সকালের খাবার নেওয়া হচ্ছে। বালিয়াকান্দি, রাজবাড়ি, ১২ জুলাই। ছবি: পীযূষ কান্তি সরকার মনোজ
৪ / ১১
বৃষ্টিতে রাস্তায় জমে থাকা পানিতে খেলছে এই কিশোর। ফিলিপনগর, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া, ১২ জুলাই। ছবি: কায়সার আহমেদ
বৃষ্টিতে রাস্তায় জমে থাকা পানিতে খেলছে এই কিশোর। ফিলিপনগর, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া, ১২ জুলাই। ছবি: কায়সার আহমেদ
৫ / ১১
করোনা মহামারিতে জনমানবশূন্য পার্কে দর্শনার্থীদের অপেক্ষায় পরে আছে পার্কের বেঞ্চগুলো। কবে পৃথিবী আবার সুস্থ হবে, কবে আবার দর্শনার্থীদের পদচারণ পড়বে এ পার্কে। সরোবর মিরপুর ডিওএসএস, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা, ১২ জুলাই। ছবি: ছৈয়দ ইফতেখার হৃদয়
করোনা মহামারিতে জনমানবশূন্য পার্কে দর্শনার্থীদের অপেক্ষায় পরে আছে পার্কের বেঞ্চগুলো। কবে পৃথিবী আবার সুস্থ হবে, কবে আবার দর্শনার্থীদের পদচারণ পড়বে এ পার্কে। সরোবর মিরপুর ডিওএসএস, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা, ১২ জুলাই। ছবি: ছৈয়দ ইফতেখার হৃদয়
৬ / ১১
দিনের কর্মব্যস্ততা শেষে গোধূলি লগনে ঘরে ফেরা। নর্থ চ্যানেল, বোয়ালমারী, ফরিদপুর, ১২ জুলাই। ছবি: রাকিবুল ইসলাম
দিনের কর্মব্যস্ততা শেষে গোধূলি লগনে ঘরে ফেরা। নর্থ চ্যানেল, বোয়ালমারী, ফরিদপুর, ১২ জুলাই। ছবি: রাকিবুল ইসলাম
৭ / ১১
করোনা পরিস্থিতির কারণে বন্ধ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এই দীর্ঘ অবসরে একঘেয়ে হয়ে গেছে শিক্ষার্থীদের মন। তাই বিনোদনের নানা উপায়–উপকরণ খুঁজছে তারা। কেউ উদ্ভাবন করছে নতুন নতুন বিনোদন মাধ্যম। কেউ ফিরে যাচ্ছে শত বছরের পুরোনো ঐতিহ্যে। এমনই এক ব্যতিক্রমী কাজ করেছে ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়িয়া উপজেলার পাঞ্জানা গ্রামের শিক্ষার্থীরা। বিনোদনের জন্য তারা ২০ ফুট লম্বা বিমানসদৃশ ঘুড়ি বানিয়ে এলাকাবাসীর মনে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। বিশাল এই ঘুড়ি দেখতে ছুটে আসছে আশপাশের গ্রামের মানুষও। শিশু-কিশোরদের মধ্যে আনন্দের ঝিলিক দেখা যাচ্ছে। শিশু রাদিন বলে, ‘এত বড় ঘুড়ি হতে পারে বলে আমি ভাবতেও পারিনি।’ বয়স্ক লোকদের চোখেও আনন্দের ছাপ। ৮০ বছর বয়সী হোসেন আলী স্মৃতিচারণা করে বলেন, ‘কত দিন এমন ঘুড়ি দেখি না! ছোটবেলায় এ রকম বড় বড় ঘুড়ি ওড়াতাম। একবার এ রকম একটা ঘুড়ি ছিঁড়ে চলে যাওয়ায় কী কান্নাই না করেছিলাম! ছবি: তানভীর হাসান আরিফ
করোনা পরিস্থিতির কারণে বন্ধ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এই দীর্ঘ অবসরে একঘেয়ে হয়ে গেছে শিক্ষার্থীদের মন। তাই বিনোদনের নানা উপায়–উপকরণ খুঁজছে তারা। কেউ উদ্ভাবন করছে নতুন নতুন বিনোদন মাধ্যম। কেউ ফিরে যাচ্ছে শত বছরের পুরোনো ঐতিহ্যে। এমনই এক ব্যতিক্রমী কাজ করেছে ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়িয়া উপজেলার পাঞ্জানা গ্রামের শিক্ষার্থীরা। বিনোদনের জন্য তারা ২০ ফুট লম্বা বিমানসদৃশ ঘুড়ি বানিয়ে এলাকাবাসীর মনে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। বিশাল এই ঘুড়ি দেখতে ছুটে আসছে আশপাশের গ্রামের মানুষও। শিশু-কিশোরদের মধ্যে আনন্দের ঝিলিক দেখা যাচ্ছে। শিশু রাদিন বলে, ‘এত বড় ঘুড়ি হতে পারে বলে আমি ভাবতেও পারিনি।’ বয়স্ক লোকদের চোখেও আনন্দের ছাপ। ৮০ বছর বয়সী হোসেন আলী স্মৃতিচারণা করে বলেন, ‘কত দিন এমন ঘুড়ি দেখি না! ছোটবেলায় এ রকম বড় বড় ঘুড়ি ওড়াতাম। একবার এ রকম একটা ঘুড়ি ছিঁড়ে চলে যাওয়ায় কী কান্নাই না করেছিলাম! ছবি: তানভীর হাসান আরিফ
৮ / ১১
করোনা মহামারির কারণে স্থবির হয়ে আছে জনজীবন। পারতপক্ষে কেউ বের হচ্ছেন না নিজ নিজ ঘর থেকে। অন্যদিকে কয়দিন ধরেই সিলেটে হচ্ছে তুমুল বৃষ্টি। এসবের মাঝেই খেটে খাওয়া মানুষগুলো ক্রেতার আশা নিয়ে বসে থাকেন দিনভর। প্রবল বর্ষণের এক দিনে তেমনই এক মাছ ব্যবসায়ী একা বসে আছেন একই আশা নিয়ে। মদিনা মার্কেট, সিলেট সদর, সিলেট, ১৩ জুলাই। ছবি তনু দীপ
করোনা মহামারির কারণে স্থবির হয়ে আছে জনজীবন। পারতপক্ষে কেউ বের হচ্ছেন না নিজ নিজ ঘর থেকে। অন্যদিকে কয়দিন ধরেই সিলেটে হচ্ছে তুমুল বৃষ্টি। এসবের মাঝেই খেটে খাওয়া মানুষগুলো ক্রেতার আশা নিয়ে বসে থাকেন দিনভর। প্রবল বর্ষণের এক দিনে তেমনই এক মাছ ব্যবসায়ী একা বসে আছেন একই আশা নিয়ে। মদিনা মার্কেট, সিলেট সদর, সিলেট, ১৩ জুলাই। ছবি তনু দীপ
৯ / ১১
অতিষ্ঠ গরমে একটু শান্তির পরশ। ছবিটি সম্প্রতি রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে তোলা। ছবি: সজীব খান রিগান
অতিষ্ঠ গরমে একটু শান্তির পরশ। ছবিটি সম্প্রতি রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে তোলা। ছবি: সজীব খান রিগান
১০ / ১১
পুকুরপাড়ের গাছের ভেতরে উঁকি দিচ্ছে পুবের সূর্য। নরপাইয়া, হাসনাবাদ, মনোহরগঞ্জ, কুমিল্লা, ১২ জুলাই। ছবি: বাবুল ইসলাম
পুকুরপাড়ের গাছের ভেতরে উঁকি দিচ্ছে পুবের সূর্য। নরপাইয়া, হাসনাবাদ, মনোহরগঞ্জ, কুমিল্লা, ১২ জুলাই। ছবি: বাবুল ইসলাম
১১ / ১১
রঙিন ঘুড়িতে মেতেছিল গ্রামের শিশু–কিশোর। এ এক পিছুটানহীন স্মৃতি। আকাশছোঁয়ার কাল। ছবিটি সম্প্রতি ঝিনাইদহের শৈলকুপার সাধুখালী গ্রাম থেকে তোলা। ছবি: জাহিদুজ্জামান
রঙিন ঘুড়িতে মেতেছিল গ্রামের শিশু–কিশোর। এ এক পিছুটানহীন স্মৃতি। আকাশছোঁয়ার কাল। ছবিটি সম্প্রতি ঝিনাইদহের শৈলকুপার সাধুখালী গ্রাম থেকে তোলা। ছবি: জাহিদুজ্জামান