মর্মোদ্ধার
নেহায়েত শুদ্ধতা চিন্তায় কাটে কাল। বৈরাগ্য কাম্য হলেও যৌনতা গ্রাস করে রতি ও রীতির বিন্যাস।
অনুপূর্ব প্রেম ধুয়ে গেলে চাটি ও চাটাই এক হয়ে যায়।
খুশবন্ত সিং সেদিকে দৃষ্টি রেখে হেসেই খুন করেন নিয়মিত গোটা দশ পাঠক।
মানুষের নিয়তি নিজের হাতে সমর্পিত, তাতেই বিপত্তি;—সুরম্য শব্দে ঘৃণা ধরে গেলেও সত্য প্রকাশ করা যাবে না।
মরে যাবার আগে কেউ মৃত্যুর দেখা পায় না, জানতেন
বিঠোফেন। সুর আর শব্দের ফের নাই,—এই সূত্রের প্রদায়ক সৃষ্টির ভেতর আত্মবিনাশিতার গান গেয়েছেন প্রতি রাতে।
স্ত্রী জানে নাই। শুধু শত্রুর কর্ণকুহরে বেজেছে সেই সুর।
অতিবৃদ্ধ বাহানায় নেচেই চলেছে কোলাহল, তাতে কে কী মর্মোদ্ধার করেছেন, সেই তাল দর্শনের বরাত কার হবে?