ক্রিং ক্রিং সাইকেল
* প্রথম বাইসাইকেল তৈরি হয়েছে ফ্রান্সে, তবে আধুনিক নকশার সাইকেলের উদ্ভাবন ইংল্যান্ডে।
* বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ১০ কোটি বাইসাইকেল তৈরি হয়।
* ১৮৬৮ সালে ফ্রান্সে প্রথম বাণিজ্যিক বাইসাইকেল ‘বৌনশেকার’ বিক্রি হয়। এর ওজন ছিল ৮০ কেজি।
* সাইকেল উদ্ভাবনের শত বছর পর চীনের মানুষ এটি ব্যবহার শুরু করে, সেই চীনে এখন সাইকেলের সংখ্যা প্রায় ৫০ কোটি।
* নেদারল্যান্ডসের অধিবাসীদের মোট যাতায়াতের ৩০ শতাংশ হয়ে থাকে বাইসাইকেলে, যুক্তরাজ্যের ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানটা ৫ শতাংশ।
* বাইসাইকেলের ইতিহাসে সবচেয়ে জনপ্রিয়তম তিনটি মডেলের উদ্ভাবন হয়েছিল প্রথম ৪০ বছরের মধ্যে।
* বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ১০০ কোটি বাইসাইকেল ব্যবহৃত হচ্ছে।
* বাইসাইকেল প্রতিবছর ২৩ কোটি ৮০ লাখ গ্যালন গ্যাস বাঁচায়।
* বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও কঠিন সাইকেল প্রতিযোগিতা ‘ট্যুর দে ফ্রান্স’। এখনও প্রতিবছরই এটি অনুষ্ঠিত হয়। যার শুরুটা হয়েছিল ১৯০৩ সালে।
* বাইসাইকেল শব্দটা এসেছে ফরাসি শব্দ ‘বিসিক্লেট’থেকে।
* স্ট্রোক ও হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে সেরা দাওয়াই নিয়মিত সাইকেল চালানো।
* প্রতিদিন ১৬ কিলোমিটার সাইকেল চালালে ক্ষয় হয় ৩৬০ ক্যালরি।
* যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৪০০টি বাইসাইকেলচালকের সংগঠন আছে।
* বাংলাদেশে সাইকেলের চাহিদা বাড়তে থাকলে ২০১৩ সালে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ দুরন্ত বাইসাইকেল বাজারে আনে। এর আগে ২০১১ সাল থেকে দেশি প্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাইকেল রপ্তানির পাশাপাশি স্থানীয় বাজারে ছাড়া শুরু করে।
* রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য বলছে, বাংলাদেশ থেকে গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৭১৬ কোটি টাকার বাইসাইকেল রপ্তানি হয়েছে। মেঘনা গ্রুপ, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপসহ কয়েকটি বড় কারখানা রয়েছে সাইকেল উৎপাদনের।
সূত্র: বাইসাইকেল হিস্ট্রি ডটনেট