মাটির জিনিস

১ / ৭
দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য পাহাড়ের অধিবাসীদের কাছে মাটির তৈরি কলস, হাঁড়ি-পাতিল বেশ জনপ্রিয়। মাটির কলস বানানোতে ব্যস্ত এক মৃৎশিল্পী। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী
দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য পাহাড়ের অধিবাসীদের কাছে মাটির তৈরি কলস, হাঁড়ি-পাতিল বেশ জনপ্রিয়। মাটির কলস বানানোতে ব্যস্ত এক মৃৎশিল্পী। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী
২ / ৭
মৃৎশিল্পীর হাতের ছোঁয়ায় মাটির দলা মুহূর্তেই বদলে নানা জিনিসের আকার ধারণ করে। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী
মৃৎশিল্পীর হাতের ছোঁয়ায় মাটির দলা মুহূর্তেই বদলে নানা জিনিসের আকার ধারণ করে। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী
৩ / ৭
বানানোর পর মাটির হাঁড়ি আলাদা করে রাখা হয়। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী
বানানোর পর মাটির হাঁড়ি আলাদা করে রাখা হয়। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী
৪ / ৭
পরিবারের সবাই মাটির জিনিস বানানোর কাজে যুক্ত থাকেন। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী
পরিবারের সবাই মাটির জিনিস বানানোর কাজে যুক্ত থাকেন। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী
৫ / ৭
মাটির তৈরি জিনিস আগুনে পোড়ানোর প্রস্তুতি। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী
মাটির তৈরি জিনিস আগুনে পোড়ানোর প্রস্তুতি। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী
৬ / ৭
আগুনে পোড়ানোর পর মাটির জিনিসগুলো সরিয়ে রাখা হয়। এরপর এগুলো বিক্রির জন্য দোকানে পাঠানো হয়। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী
আগুনে পোড়ানোর পর মাটির জিনিসগুলো সরিয়ে রাখা হয়। এরপর এগুলো বিক্রির জন্য দোকানে পাঠানো হয়। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী
৭ / ৭
প্রয়োজনীয় পণ্য বাছাই করছেন এক ক্রেতা। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী
প্রয়োজনীয় পণ্য বাছাই করছেন এক ক্রেতা। শালবন কুমারপাড়া, খাগড়াছড়ি, সাম্প্রতিক ছবি। ছবি: নীরব চৌধুরী