৪০ মিনিটে ঢাকা থেকে মাওয়া

আট মাস আগেই চালু হলো ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে। কাজের প্রয়োজনে বেশ কয়েকবার ব্যবহার করেছি সড়কটি। মহাসড়কটির বর্তমান অবস্থা দেখার জন্য গত মঙ্গলবার আবারও গেলাম মাওয়া পর্যন্ত। ঢাকা থেকে ভাঙ্গার দূরত্ব ৫৫ কিলোমিটার। আর ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মোট পথ ৩৫ কিলোমিটার। মাওয়া পর্যন্ত মোটরসাইকেলে যেতে সময় লাগল মাত্র ৪০ মিনিট। সকাল থেকেই কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশ দেখে সিদ্ধান্ত নিলাম সুয্যি মামা একটু চড়াও না হলে গিয়ে লাভ হবে না। কারণ, কুয়াশার মধ্যে ভালো ছবি পাওয়া যাবে না। সাড়ে ১০টার দিকে রওনা হলাম মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার দিয়ে। উড়ালসড়কটির পোস্তগোলা অংশ থেকে নেমেই শুরু ঢাকা টু মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে।

১ / ১৮
মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের এ অংশ শেষ হয়ে মিশেছে দোলাইরপাড়ে। এখান থেকেই শুরু হচ্ছে ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে
২ / ১৮
এক্সপ্রেসওয়ের শুরুতেই দোলাইরপাড় মোড়ে চোখে পড়বে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য স্থাপনের জন্য নির্ধারিত জায়গাটি বেষ্টনী দিয়ে রাখা
৩ / ১৮
জুরাইনের দিকে যেতেই চোখে পড়বে নৌকার আদলে তৈরি হচ্ছে একটি পদচারী–সেতু
৪ / ১৮
এক্সপ্রেসওয়ের জুরাইন অংশের নিচে অবশ্য হযবরল অবস্থা
৫ / ১৮
পোস্তগোলা ব্রিজ পেরিয়ে কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ অংশে যেতেই চোখে পড়ল, লোকজন হাত নেড়ে গাড়ি থামিয়ে দৌড়ে রাস্তা পার হচ্ছে
৬ / ১৮
কেরানীগঞ্জের ইকুরিয়া অংশ থেকেই পাওয়া যাবে নির্ঞ্ঝাট মহাসড়কের সুখ
৭ / ১৮
রাজেন্দ্রপুরের কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে স্থাপিত ভাস্কর্যটিও আপনার নজর কাড়বে
৮ / ১৮
মসৃণ রাস্তা পেয়ে সর্বোচ্চ গতিসীমা ৬০ কিলোমিটারের কথা ভুলে যেতে চায় মন
৯ / ১৮
নির্দিষ্ট স্থানে বাস থামার কথা থাকলেও আবদুল্লাহপুরের স্টপেজ তার ব্যতিক্রম
১০ / ১৮
ধলেশ্বরী নদীর ওপর এক্সপ্রেস হাইওয়ের সেতু
১১ / ১৮
যাওয়ার পথে ডান পাশে রেলপথের নির্মাণকাজ চোখে পড়ল
১২ / ১৮
এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙা বেষ্টনী গলে মহাসড়কে উঠছে একটি হিউম্যান হলার
১৩ / ১৮
মহাসড়কের বিভাজকে লাগানো হয়েছে বেশ কয়েক প্রজাতির গাছ
১৪ / ১৮
এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জের বেজগাঁও অংশে চালু হয়ে গেছে প্রথম পদচারী–সেতু
১৫ / ১৮
পরিষ্কার পিচঢালা পথে গতিরোধহীন চলা
১৬ / ১৮
শ্রীনগর এলাকায় দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত অংশের মেরামতকাজ করছেন এক শ্রমিক
১৭ / ১৮
মাওয়া মোড়ে পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়কের কাজ চলছে
১৮ / ১৮
যেতে যেতে ছবি তোলার জন্য অনেক জায়গায় থামতে হয়েছে, তাই সময়টা লেগেছে বেশি। মাওয়া এসেছি প্রায় ৩ ঘণ্টায়। কিন্তু যাওয়ার পথে আর দেরি কেন, মাওয়া থেকে রওনা দিয়ে ৪০ মিনিটের মাথায় আবার সেই পোস্তগোলা