জরাজীর্ণ ছাত্রাবাসে ঝুঁকিতে শিক্ষার্থীরা

পুরান ঢাকার ফরাশগঞ্জের মোহিনী মোহন দাস লেনের শহীদ শামসুল আলম ছাত্রাবাসটি ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা জমিদার যতীন্দ্র কুমার সাহার ‘মঙ্গলাবাস’ ভবন। নান্দনিক কারুকার্যখচিত ভবনটি এখন কবি নজরুল সরকারি কলেজের ছাত্রাবাস হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। শতবছরের পুরোনো এই ছাত্রাবাস পুরান ঢাকার যেমন ঐতিহ্য, তেমনি কবি নজরুল সরকারি কলেজের ছাত্রদের মাথাগোঁজার একমাত্র ঠাঁই। দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় জরাজীর্ণ ভবনের পলেস্তারা খসে পড়ছে। দিনের বেলায় ছাত্রাবাসের ভেতরে ভুতুড়ে পরিবেশ। এরপরও এটি সংস্কারের উদ্যোগ নেয়নি কলেজ কর্তৃপক্ষ।

১ / ১০
ফরাশগঞ্জের মোহিনী মোহন দাস লেনে নান্দনিক কারুকার্যখচিত ব্রিটিশ আমলের প্রাসাদ মঙ্গলাবাস।
২ / ১০
মঙ্গলাবাস ভবনের একটি কক্ষে পলেস্তারা খসে পড়ে পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে
৩ / ১০
জরাজীর্ণ ছাত্রাবাসে ঝুঁকি নিয়ে থাকছেন শিক্ষার্থীরা
৪ / ১০
দেয়ালের আস্তর খসে পড়ে ইট বের হয়ে আছে।
৫ / ১০
ছাদ থেকে খসে পড়ে ইটের আস্তর আর বর্ষার সময় পড়ে বৃষ্টির পানি। তাই দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে বিছানার ওপর প্লাস্টিকের পর্দা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
৬ / ১০
রশি দিয়ে বাঁধা বারান্দার গ্রিল।
৭ / ১০
প্রাসাদটি নির্মাণের সঠিক তারিখ জানা যায় না। তবে উনিশ শতকের শেষের দিকে নির্মিত বলে ধারণা প্রচলিত রয়েছে।
৮ / ১০
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে চলছে শিক্ষার্থীদের খাবার রান্না।
৯ / ১০
ছাত্রাবাসের একমাত্র লাইব্রেরির জীর্ণ দরজা।
১০ / ১০
মুক্তিযুদ্ধের কিছু আগে থেকেই কবি নজরুল কলেজের ছাত্রাবাস হিসেবে ভবনটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। পরে ভবনটির নামকরণ করা হয় মুক্তিযুদ্ধে শহীদ এই কলেজের ছাত্র শামসুল আলমের নামে।