ভোলার চরে ক্যাপসিকামের চাষ

সারা দেশের রেস্তোরাঁ ও বাসাবাড়িতে দেশি-বিদেশি নানা পদের খাবার তৈরিতে ক্যাপসিকাম ব্যবহার করা হয়। ২০১২ সাল থেকে ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর তীরে এবং নদীর মাঝে জেগে ওঠা চরে এই ক্যাপসিকাম আবাদ হয়ে আসছে। একসময় শখের বসে আবাদ হলেও এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে এই সবজির চাষ হচ্ছে। ভোলার দৌলতখান উপজেলার মেঘনা নদীর মাঝে জেগে ওঠা মধুপুর চরের ক্যাপসিকামের গল্প।

১ / ৮
খেতে কৃষক ও শ্রমিকেরা ক্যাপসিকাম তুলছেন
২ / ৮
ক্যাপসিকাম গাছ থেকে ছিঁড়ে বস্তায় ভরা হচ্ছে
৩ / ৮
খেত থেকে ক্যাপসিকাম বস্তায় করে এনে এক জায়গায় জমা করে বাছাই করা হচ্ছে
৪ / ৮
ক্যাপসিকাম একত্র করার পর বাছাই করে আবার কার্টন ও বস্তায় ভরা হচ্ছে
৫ / ৮
ক্যাপসিকাম বস্তায় ভরা হয়েছে
৬ / ৮
বাছাই করে কার্টনে ভরা হচ্ছে ক্যাপসিকাম
৭ / ৮
ভোলার দৌলতখান উপজেলার মদনপুর এলাকা থেকে ক্যাপসিকাম প্যাকেটে করে লক্ষ্মীপুরগামী ট্রলারে তোলা হচ্ছে
৮ / ৮
মধুপুর চর থেকে ক্যাপসিকামবোঝাই ট্রলার লক্ষ্মীপুরে যাচ্ছে। সেখান থেকে ট্রাকে করে ঢাকার কারওয়ান বাজারে নেওয়া হবে