এক হচ্ছে দেশের তিন দ্বীপ, নতুন ভূমি, নতুন সম্ভাবনা

বঙ্গোপসাগরের প্রাচীন দ্বীপ সন্দ্বীপ, যা স্পারসোর গবেষণায় তিন হাজার বছরের পুরোনো বলে উল্লেখ, দীর্ঘদিন ধরে ক্ষয় ও পলিমাটি জমার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ১৯৮৯ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে এর পাশে জেগে উঠেছে জাহাইজ্জার চর (বর্তমান স্বর্ণদ্বীপ) ও ভাসানচর। ধীরে ধীরে তিন দ্বীপ এক হয়ে যাচ্ছে। মেঘনার মোহনার কাছে জেগে ওঠা প্রায় ৮০ বর্গকিলোমিটারের নতুন ‘সবুজ চর’-এর অর্ধেকের বেশি এখনো বিরান, তবে কিছু এলাকায় চাষাবাদ ও পশুচারণ চলছে। স্থানীয় লোকজনের মতে, নতুন এই ভূমি সাগরে ভিটেমাটি হারানো মানুষের কাছে পূর্বপুরুষের ঠিকানা ফিরে পাওয়ার মতো অনুভূতি এনে দিয়েছে। ধান, মাছ ও পশুপালনে প্রায় সাত হাজার পরিবার স্বনির্ভর হয়েছে।

১ / ১০
মেঘনার মোহনায় সন্দ্বীপের উত্তর-পশ্চিম উপকূলজুড়ে জেগে ওঠা সবুজ চর। সেটির পশ্চিম প্রান্তে দেখা মিলেছে এক ডুবোচরের
২ / ১০
পশুপালনের জন্য সবুজ চরে তৈরি করা হয়েছে ঘর
৩ / ১০
বিস্তীর্ণ এই চরে চলছে মোটরসাইকেল
৪ / ১০
চরের বিভিন্ন স্থানে পালন করা হচ্ছে মহিষ
৫ / ১০
সন্দ্বীপের সবুজ চরের হুদ্রাখালী অংশেও কেউ কেউ শুরু করেছেন বসতঘর নির্মাণের কাজ
৬ / ১০
নদীর পারে নামছে সূর্য
৭ / ১০
আমন ধান আর সামুদ্রিক মাছের বৃহৎ ভান্ডার সবুজ চর গবাদিপশুর চারণভূমি হিসেবে ও প্রসিদ্ধ
৮ / ১০
চরে অনেকেই পশুপালন শুরু করেছেন। গবাদিপশুর খাবার দিচ্ছেন একজন
৯ / ১০
সবুজ চরে মালিকানার পিলার
১০ / ১০
সবুজ চরে গরু পালন