কর্কশিট বক্সের অন্য রকম ব্যবসা

শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ছাড়া হিমায়িত পণ্য পরিবহনে ব্যবহৃত হয় শোলার বক্স। এটি কর্কশিটের বক্স নামে বহুল পরিচিত। এ ছাড়া থার্মোকল বক্স, আইচ বক্স ইত্যাদি নামেও ডাকা হয়। স্থানীয়ভাবে কেউ কেউ প্লাস্টিকের বক্সও বলে থাকেন। হালকা ও ঘন ফেনাযুক্ত প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি এসব পাত্রে তাপ শোষণ কম হয়। ফলে এগুলোর ভেতরে থাকা বরফ গলতে বেশ সময় নেয়। বাংলাদেশের পাইকারি মাছ বাজারগুলোতে এ ধরনের বক্সের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এগুলোকে একাধিকবার ব্যবহারের উপযোগী করার অন্য রকম ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহও করছেন অনেক মানুষ। চট্টগ্রাম নগরের নতুন মাছ বাজারের তেমনি এক চিত্র নিয়ে এই ছবির গল্প।

১ / ৯
শোলার বক্সে রাখা হিমায়িত ও বরফ দেওয়া হরেক রকমের মাছ।
২ / ৯
মাছ বাজার থেকে সংগ্রহ করা শোলার বক্স। প্রতিটি সংগ্রহ করা হয়েছে ৩০ টাকায়।
৩ / ৯
পুনরায় ব্যবহারের জন্য স্কচটেপ কেটেছেঁটে মেরামত করা হচ্ছে শোলার বক্স।
৪ / ৯
মেরামতের পর রোদে শুকানো হয় এসব বক্স। ওজনে হালকা এসব বক্স যাতে দমকা হাওয়ায় উড়ে না যায়, সে জন্য এভাবে জাল দিয়ে ঢেকে রাখা হয়।
৫ / ৯
মজুত করে রাখা পুরোনো বক্স। আকারভেদে প্রতিটি বিক্রি করা হয় ১০০ থেকে ১২০ টাকা দরে।
৬ / ৯
মাছ বাজার থেকে সংগ্রহ করা পুরোনো শোলার বক্স। পরিষ্কার ও প্রয়োজনে মেরামত শেষে এসব মজুত করা হবে।
৭ / ৯
পুনরায় ব্যবহারের জন্য নেওয়া হচ্ছে মজুত করে রাখা বক্স।
৮ / ৯
ব্যবহারের পর যত্ন করে রাখা আছে তুলনামূলক নতুন কর্কশিটের বক্সগুলো।
৯ / ৯
এক স্থান থেকে আরেক স্থানে নেওয়া হচ্ছে কর্কশিটের খালি বক্স।