চট্টগ্রামে গ্যাস–সংকটে দুর্ভোগে মানুষ

চট্টগ্রামে আজ রোববার তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে। তবে চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না। এতে আজও নগরে গণপরিবহনের সংকট দেখা গেছে। এতে চাকরিজীবীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। স্বল্প চাপের কারণে ফিলিং স্টেশনগুলোতে ভোর থেকে গাড়ির দীর্ঘ সারি দেখা যায়। তা ছাড়া দুপুরের খাবার নিতে লোকজনকে রেস্তোরাঁয় ভিড় করতে দেখা গেছে। অনেকে আবার সিলিন্ডারভর্তি গ্যাস কেনার জন্য দোকানে ভিড় করছেন। ছবিগুলো আজ চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন এলাকা থেকে তোলা।

১ / ৯
গ্যাস না থাকায় গতকাল ছাদে লাকড়ির চুলায় রান্না করছেন এক গৃহিণী। চট্টগ্রাম নগরের উত্তর কাট্টলীতে
২ / ৯
কক্সবাজারের মহেশখালীতে ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল থেকে গ্যাসের আংশিক সরবরাহ শুরু হলেও এখনো সংকট কাটেনি। সিএনজি স্টেশনে যানবাহনের দীর্ঘ সারি। মুরাদপুর এলাকায়
৩ / ৯
ফিলিং স্টেশনে গ্যাসের চাপ আগের চেয়ে বাড়লেও চাহিদা অনুযায়ী সংকট কাটেনি। চট্টগ্রাম নগরের মুরাদপুর এলাকায়
৪ / ৯
গ্যাসের সংকটের কারণে সড়কে গণপরিবহনের চলাচল কম দেখা যায়। এতে ঘর থেকে বের হওয়া অফিস ও স্কুলগামী মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে। চট্টগ্রাম নগরের ২ নম্বর গেট মোড়ে
৫ / ৯
ঘর থেকে বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশে বের হওয়া মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে। আজ সকাল সাড়ে আটটায় চট্টগ্রাম নগরের এ কে খান মোড়ে
৬ / ৯
যানবাহন না পাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। আজ সকালে চট্টগ্রাম নগরের এ কে খান মোড়ে
৭ / ৯
গ্যাসের সংকট হওয়ায় অনেকে গ্যাস সিলিন্ডার এবং সিলিন্ডার ব্যবহারের উপযোগী চুলা কিনছেন। গতকাল চট্টগ্রাম নগরের কর্নেলহাট এলাকায়
৮ / ৯
গতকাল রিকশায় করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সিলিন্ডার ও চুলা। চট্টগ্রাম নগরের কর্নেলহাট এলাকায়
৯ / ৯
গ্যাসের সংকটের কারণে বাড়িতে রান্না হয়নি। গতকাল দুপুরের খাবারের জন্য রেস্তোরাঁয় মানুষের ভিড়।