ঐতিহ্যবাহী দাঁড়িয়াল নিশানের মেলা

কয়েক শ বছরের পুরোনো দাঁড়িয়াল নিশানের মেলা। বগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়নের দাঁড়িয়াল গ্রামে প্রতিবছর জ্যৈষ্ঠ মাসের দ্বিতীয় রোববার এ মেলা বসে। চলে সাত দিন। মেলায় হরেক রকমের পণ্য কেনাবেচা হয়। তবে এই মেলা ঘুড়ির জন্য প্রসিদ্ধ। তাই দাঁড়িয়ালের মেলা ‘ঘুড়ির মেলা’ নামেও পরিচিত। এ ছাড়া তৈজসপত্র, মিষ্টান্ন, খেলনা, পাখা, প্রসাধনীসহ নানান পণ্য বেচাকেনা হয় ঐতিহ্যবাহী এই গ্রামীণ মেলায়।

১ / ১১
গ্রামের মাঠ পেরিয়ে মেলায় আসছে অনেক মানুষ।
২ / ১১
মেলা প্রাঙ্গণে টানানো হয়েছে রংবেরঙের শামিয়ানা। তালপাখা, খেলনা, প্রসাধনী, দা-বঁটিসহ নানান পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছেন বিক্রেতারা।
৩ / ১১
মেলাজুড়ে শোভা পাচ্ছে শিশুদের টমটম গাড়ি, মিষ্টান্ন, কদমা, ছাঁচ, মুড়িমুড়কি, দই-চিড়া, শরবত, জিলাপিসহ নানা পণ্যের দোকান।
৪ / ১১
ঐতিহ্যবাহী দাঁড়িয়াল নিশানের মেলার অন্যতম আকর্ষণ রংবেরঙের ঘুড়ি।
৫ / ১১
মেলায় আকার ও মানভেদে একেকটি ঘুড়ি ১০০ থেকে ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
৬ / ১১
মেলায় রয়েছে রংবেরঙের বাজপাখি ও চিলের আদলে বানানো ঘুড়ি।
৭ / ১১
মেলায় এসে ঘুড়ি কেনা হয়েছে, এখন নাটাই কিনছেন এক ব্যক্তি। প্রতিটি নাটাই ৫০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
৮ / ১১
মেলার অন্যতম আকর্ষণ মাছ আকৃতির মিষ্টি। একেকটির ওজন ৫ থেকে ১০ কেজি। মানভেদে প্রতি কেজির দাম ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা।
৯ / ১১
মেলায় বিক্রির জন্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে বাহারি রঙের হাতপাখা। প্রতিটি ৩০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
১০ / ১১
ঘুড়ি কেনার আগে সেটি উড়িয়ে দেখছেন একজন ক্রেতা।
১১ / ১১
মেলায় এসেছে সার্কাস ও জাদু দেখানোর দল। এসবের তাঁবুতে ভিড় করছে অনেকেই।