বগুড়ার লাল মরিচ

সারা দেশে বগুড়ার লাল মরিচের সুনাম আছে। বগুড়ার মধ্যে সবচেয়ে ভালো মরিচ হয় সারিয়াকান্দি উপজেলার চরাঞ্চলে। মরিচ চাষের জন্য এ চরাঞ্চল খুবই উপযোগী বলে ধারণা করছেন সেখানে বসবাস করা মানুষেরা। চরাঞ্চলের অন্যতম অর্থকরী ফসল মরিচ। এবার বগুড়া জেলাজুড়ে প্রায় ৭ হাজার ২৩৮ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে সারিয়াকান্দি কৃষি অফিসের তথ্যমতে, এ উপজেলার ৩ হাজার ৩৫০ হেক্টর জমিতে মরিচের আবাদ হয়েছে। চর ঘুরে ছবিগুলো তুলেছেন সোয়েল রানা

১ / ৯
যমুনা নদীর ভাঙন রক্ষায় নির্মিত গ্রোয়েন বাঁধে শুকাতে দেওয়া হয়েছে সারা দেশে সুনাম ছড়ানো বগুড়ার লাল মরিচ। এ বছর সারিয়াকান্দি উপজেলায় মরিচের আবাদ হয়েছে ৩ হাজার ৩৫০ হেক্টর জমিতে
২ / ৯
খেয়াঘাট যেন লাল মরিচের গালিচা। চরাঞ্চল থেকে মরিচ কিনে সেখানে শুকিয়ে নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। এ বছর সারিয়াকান্দি উপজেলায় মরিচের আবাদ হয়েছে ৩ হাজার ৩৫০ হেক্টর জমিতে
৩ / ৯
শুকাতে দেওয়া লাল মরিচ বাছাই করছেন দুই নারী। এ কাজ করে প্রত্যেক নারী মজুরি পান ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা।
৪ / ৯
মৌসুমি ব্যবসায়ীরা চরাঞ্চল থেকে মরিচ কিনে গ্রোয়েন এলাকায় শুকিয়ে নেন
৫ / ৯
চরাঞ্চল থেকে খেয়াঘাটে আনা হচ্ছে মরিচ। পাইকারিতে প্রতি মণ শুকনা মরিচ ৮ থেকে ১০ হাজার টাকায় বিক্রি  হচ্ছে।
৬ / ৯
নদীপথে আনা মরিচ ভ্যানে ভরে নেওয়া হবে চাতালে। পাইকারিতে প্রতিমণ শুকনা মরিচ ৮ থেকে ১০ হাজার টাকায় বিক্রি  হচ্ছে
৭ / ৯
বস্তায় ভরে শুকানোর জন্য চাতালে আনা হয়েছে মরিচ
৮ / ৯
চাতালজুড়েই শুকনা মরিচ বাছাইয়ে ব্যস্ত একদল নারী
৯ / ৯
সারা দেশে সুনাম ছড়ানো বগুড়ার লাল মরিচ