চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসনসংকট

গত দুই যুগে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৪টি নতুন বিভাগ খোলা হয়েছে। শিক্ষার্থী বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি। অথচ শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসন সুবিধা বাড়েনি। ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী হলে থাকার সুযোগ পান না। বাধ্য হয়ে তাঁদের থাকতে হয় ক্যাম্পাসের আশপাশের মেসে কিংবা ২২ কিলোমিটার দূরের চট্টগ্রাম শহরে। সব মিলিয়ে ১৪টি হলে আসনসংখ্যা ৬ হাজার ৪০৪। তবে গাদাগাদি করে কোনো কোনো বেডে দুই শিক্ষার্থীও থাকেন। অর্থাৎ সব মিলিয়ে হলে থাকার সুযোগ পান প্রায় ৯ হাজার শিক্ষার্থী। বাকি ১৯ হাজার ৫১৫ শিক্ষার্থীর আবাসন সুবিধা নেই। হলে থাকতে না পারার কারণে প্রতিটি শিক্ষার্থীর অতিরিক্ত ৮ থেকে ৯ হাজার টাকা বেশি খরচ হয়। এর মধ্যে যাতায়াত, খাবার ও থাকার খরচ অন্তর্ভুক্ত। এ কারণে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে হিমশিম খেতে হয় তাঁদের। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসনসংকট নিয়ে ছবির গল্প:

১ / ১১
ছোট রুমটিতে থাকতে একজন শিক্ষার্থীকে দিতে হয় ১ হাজার ৫০০ টাকা
২ / ১১
মেসের (কটেজ) একটি শোচাগার
৩ / ১১
ছোট ঘরটিতে এভাবে গাদাগাদি করে রাখতে হয় জিনিসপত্র
৪ / ১১
মেসের ব্যবসা করতে তৈরি করা হয়েছে এমন সেমিপাকা ঘর
৫ / ১১
একটি ঘর থেকে নামছেন এক শিক্ষার্থী
৬ / ১১
সরু গলি দিয়ে যেতে হয় নিজের কক্ষে
৭ / ১১
ছোট কক্ষটিতে নিচে বসানো হয়েছে বিছানা
৮ / ১১
শাহ আমানত হলের একটি চিত্র
৯ / ১১
ছাত্রীদের বিজয়-২৪ হল
১০ / ১১
কিছুদিন আগে উদ্বোধন হওয়া নবাব ফয়জুন্নেছা হল
১১ / ১১
কিছুদিন আগে চালু হওয়া শহীদ ফরহাদ হোসেন হল