কেঁচো সারে স্বাচ্ছন্দ্যের দেখা

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার রাঙ্গাপানি গ্রাম। এ গ্রামের প্রায় প্রতিটি পরিবারের নারীরা কেঁচো সার তৈরি করেন। গ্রামের দিলীপ মিস্ত্রি পাড়ার ১৫ পরিবারের সব নারী সার তৈরিতে জড়িত। এতে পরিবারে এসেছে স্বাচ্ছন্দ্য। দিলীপ মিস্ত্রি পাড়ার উষা বালা নাথ নামের এক নারী জানান, দুই বছর ধরে প্রতি মাসে পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা আয় হচ্ছে। প্রথম বছর ক্রেতা কম থাকায় আয় কম হয়েছে। এরপর ধীরে ধীরে বেড়েছে। কেঁচো সার তৈরিতে বাড়ির উঠানে উঠানে বানানো হয়েছে একচালা ঘর। ঘরের ভেতর বসানো হয়েছে চাড়ি (সিমেন্টের রিং)। এসব চাড়ির কোনোটিতে গোবর, কোনোটিতে কেঁচো রাখা হয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে সার ছেঁকে আলাদা করার যন্ত্র। ছবিগুলো সম্প্রতি তোলা।

১ / ৯
কেঁচো সার তৈরিতে জড়িত রাঙ্গাপানি গ্রামের অনেক পরিবার
২ / ৯
রাঙ্গাপানি গ্রামের দিলীপ মিস্ত্রি পাড়ায় ঢোকার মুখে রাস্তার পাশে রাখা কেঁচো সারের বস্তা
৩ / ৯
সার তৈরিতে এক কেজি কেঁচো কিনতে গুনতে হয় এক হাজার টাকা
৪ / ৯
চাড়ির মধ্যে গোবর ও কেঁচো মেশানো হচ্ছে
৫ / ৯
সার ছেঁকে আলাদা করার যন্ত্রে ঢালা হচ্ছে কেঁচো সার
৬ / ৯
যন্ত্রের মাধ্যমে কেঁচো ও সার আলাদা করা হচ্ছে
৭ / ৯
সার তৈরিতে ব্যবহৃত হয় গোবর
৮ / ৯
সাবেকি পদ্ধতিতে ছাঁকা হচ্ছে সার
৯ / ৯
প্রায় প্রতিটি বাড়িতে ঝোলানো আছে এমন সাইন বোর্ড