পালপাড়ার দইয়ের হাঁড়ি

বগুড়ার গাবতলী উপজেলার ইছামতী নদীর তীরে মহিষাবান গ্রাম। সেখানকার বেশির ভাগ বাসিন্দা হাতে দইয়ের হাঁড়ি বানান। বংশানুক্রমিকভাবে এই পেশা ধরে রেখেছেন তাঁরা।

১ / ৮
সারা বছর ধরে মাটির হাঁড়ি বানান বিনোদিনী রানী পাল।
২ / ৮
দইয়ের হাঁড়ি তৈরি করছেন নিভা রানী পাল।
৩ / ৮
রোদে শুকানো হয় হাঁড়ি। পরে ভাটায় পোড়ানো হয়।
৪ / ৮
বাড়ির উঠানে বসে ছেলের বউকে সঙ্গে নিয়ে দইয়ের হাঁড়ি তৈরি করছেন অনিতা রানী পাল।
৫ / ৮
রোদে দইয়ের হাঁড়ি শুকাতে দিচ্ছেন শ্যাম পাল।
৬ / ৮
বংশপরম্পরায় কুমারের কাজ করেন এই নারী।
৭ / ৮
বাড়ির উঠানজুড়ে দইয়ের হাঁড়ি শুকাতে দিচ্ছেন আকাশ পাল।
৮ / ৮
ভাটায় পোড়ানো হয়েছে দইয়ের হাঁড়ি।