বগুড়ার দইয়ের কারখানা

এ দেশের বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান ও সামাজিক ভোজে দই পরিবেশন করা হচ্ছে দীর্ঘ সময় ধরে। বাঙালি সমাজে দুগ্ধজাত নানা ধরনের খাবারের মধ্যে গুণে-মানে দই অন্যতম খাদ্য হিসেবে আজও বিবেচনা করা হয়। এখনকার কোনো প্রীতিভোজে খাবার শেষে দই না থাকলে বড্ড বেমানান লাগে। দেশের সব জেলাতেই দই তৈরি হলেও স্বাদে-মানে ও অনন্যতায় ‘বগুড়ার দই’-এর খ্যাতি এখন দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্বজুড়ে। উৎসব-আতিথেয়তায় বগুড়ার দই সর্বত্র সমাদৃত। বগুড়ার শতাধিক দোকানে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ দই বেচাকেনা হয়। দইকে ঘিরে মাটির সরা ও হাঁড়ি তৈরি হয় প্রতিদিন। সেই হিসাবে বছরে কয়েক শ কোটি টাকার দইয়ের বাজার তৈরি হয়েছে। বগুড়া শহরের বাঘোপাড়া এলাকার একটি কারখানায় দই বানানোর প্রক্রিয়া নিয়ে সাজানো হয়েছে এই ছবির গল্প।

১ / ৮
প্রতি কড়াইতে তিন থেকে চার মণ দুধ গরম করা হচ্ছে। বাঘোপাড়া এলাকার এ কারখানায় সাধারণ দিনে প্রায় ১৫ থেকে ১৮ মণ দই তৈরি করা হয়
২ / ৮
দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন হওয়ার পর চিনি দেওয়া হচ্ছে
৩ / ৮
ঘনত্ব বেশি হলে দুধের কড়াই ঠান্ডা করার জন্য নামিয়ে রাখা হচ্ছে
৪ / ৮
চুলার চারপাশে মাটির পাত্র সাজিয়ে রেখে ঘন দুধের মিশ্রণ ঢালছেন কারখানার কর্মচারীরা
৫ / ৮
প্রায় চার মণ দুধ জ্বাল দিয়ে ঘনত্ব বাড়িয়ে দুই মণের মিশ্রণ বানানো হয়। তা থেকে সরায় সরায় সেজে উঠে দই।
৬ / ৮
সরাতে ঘন দুধের মিশ্রণ ঢেলে ঢেকে রাখা হয়। চুলার গরম ভাপে জমাট বাঁধার পর ঠান্ডা হলেই প্রস্তুত হবে দই।
৭ / ৮
বগুড়া শহরের খুচরা দোকানে সারা দিন দই বিক্রির ব্যস্ততা থাকে
৮ / ৮
এক কেজি ও দুই কেজি দইয়ের সরা বিক্রি হয় সবচেয়ে বেশি