চট্টগ্রামে ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাব

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে হতে পারে ক্ষয়ক্ষতি। তাই রোববার দুপুর ১২টা থেকেই বন্ধ করা হয় চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম। নিরাপদ স্থানে চলে যেতে বলা হয় জাহাজগুলোকে। ফলে ফাঁকা হয়ে যায় বন্দর। চট্টগ্রামের উপকূলেও দিনভর ছিল রিমালের প্রভাব। উপকূলীয় এলাকার বাড়িগুলোয় ঢুকে পড়ে পানি। সেখান থেকে সবাইকে নিরাপদে সরে যেতে একাধিকবার মাইকিং করেন রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা। রোববার চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকার ছবি নিয়ে এই গল্প।

১ / ১১
চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিগুলো এখন ফাঁকা।
২ / ১১
ক্রেন নিরাপদে রাখার কাজ করছেন বন্দরের লোকজন।
৩ / ১১
সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়েছে ক্রেন।
৪ / ১১
মিরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে বেলা একটায়ও চলছে ক্লাস।
৫ / ১১
পতেঙ্গা সৈকতে আসা উৎসুক লোকজনকে সরিয়ে দিচ্ছে পুলিশ।
৬ / ১১
উপকূলে আছড়ে পড়ছে ঢেউ।
৭ / ১১
ঢেউয়ের তোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ট্রলারটি।
৮ / ১১
ঢেউয়ে ভেসে যাওয়া জিনিসপত্র বাঁচানোর চেষ্টা।
৯ / ১১
পানিতে তলিয়ে যেতে পারে ঘর। তাই জিনিসপত্র সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
১০ / ১১
উপকূলের লোকজনকে নিরাপদে সরে যেতে বলছেন রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা।
১১ / ১১
অঝোর বৃষ্টির মধ্যেই গন্তব্যের দিকে যাত্রা।