পাগলা মসজিদে টাকা গণনা

প্রায় সাড়ে তিন মাসের মাথায় আবারও কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের আটটি সিন্দুক খুলে মিলেছে ২৩ বস্তা টাকা, বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার ও বৈদেশিক মুদ্রা। গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে আটটা থেকে সিন্দুক খুলে শুরু হয়েছে অর্থ গণনার কাজ। জেলা শহরের নরসুন্দা নদীর তীরের ঐতিহাসিক মসজিদে আটটি লোহার দানসিন্দুক আছে। তিন থেকে পাঁচ মাস পরপর এই সিন্দুক খোলা হয়। অবশেষে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানসিন্দুকে পাওয়া ২৩ বস্তা টাকা গণনা শেষ হয়েছে। গতকাল সকাল সাড়ে ৮টা থেকে শুরু হয়ে রাত সাড়ে ৯টায় অর্থাৎ ১৩ ঘণ্টা গণনা শেষে মোট টাকা মিলেছে ৫ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৩২৫ টাকা। এটা ছিল এযাবৎকালের সর্বোচ্চ রেকর্ড।

১ / ১৪
কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের নরসুন্দা নদীর তীরের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদ।
২ / ১৪
মসজিদের লোহার দানসিন্দুকে টাকা দিচ্ছে এক শিশু।
৩ / ১৪
তালাবদ্ধ দুটি লোহার দানসিন্দুক। এই মসজিদে সব মিলিয়ে আটটি সিন্দুক আছে।
৪ / ১৪
সিন্দুক খুলে টাকা বস্তায় ভরা হচ্ছে।
৫ / ১৪
বস্তাভর্তি টাকা গণনার জন্য নেওয়া হচ্ছে।
৬ / ১৪
গণনার আগে মসজিদে টাকাভর্তি বস্তা রাখা হয়েছে।
৭ / ১৪
মসজিদের মেঝেতে টাকা গোনায় ব্যস্ত শিশুরা।
৮ / ১৪
১০০ ও ৫০০ টাকার নোটের বান্ডিল করা হচ্ছে।
৯ / ১৪
বাক্সভর্তি বিদেশি মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার।
১০ / ১৪
টাকা আলাদা করছে শিশুরা।
১১ / ১৪
পাত্রে আলাদা করে রাখা বিদেশি টাকা ও স্বর্ণালংকার।
১২ / ১৪
টাকার বান্ডিল গণনা করা হচ্ছে।
১৩ / ১৪
মেশিনে গণনা করা হচ্ছে টাকা।
১৪ / ১৪
গণনা শেষে ট্রাংকে ভরা টাকা রাখা হচ্ছে।