বাংলাদেশের পুকুরে মুক্তা চাষ

রত্ন হিসেবে বেশ দামি মুক্তা। প্রধানত অলংকার তৈরিতে এটি ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া মুক্তার চূর্ণ ওষুধ ও প্রসাধনশিল্পের কাঁচামাল হিসেবেও কাজে লাগে। যে ঝিনুকের ভেতরে মুক্তা থাকে, সেগুলোও ব্যবহারের উপযোগী। এই ঝিনুকের খোলস দিয়ে তৈরি হয় দৃষ্টিনন্দন বিভিন্ন সামগ্রী। পোলট্রি ও মাছের খাবার হিসেবেও ঝিনুকের ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ময়মনসিংহে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের গবেষণায় পুকুরে মুক্তা চাষের আদ্যোপান্ত নিয়ে এই ছবির গল্প।

১ / ৯
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের পুকুরের স্বাদুপানিতে মুক্তা চাষে ব্যস্ত এক শ্রমিক।
২ / ৯
গবেষণা পুকুরে মাছের পাশাপাশি হয় মুক্তার চাষ।
৩ / ৯
মাছ ও চিংড়ির খাদ্য হিসেবেও ব্যবহার করা হয় মুক্তা উৎপাদনকারী ঝিনুকের মাংস।
৪ / ৯
ঝিনুকের খোলস থেকে তৈরি হয় চুন, বোতাম ও গয়না।
৫ / ৯
মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের গবেষণাগারে ঝিনুকের খোলসে নিউক্লিয়াস পদ্ধতিতে টিস্যু প্রতিস্থাপন করছেন এক কর্মকর্তা।
৬ / ৯
মুক্তা আহরণের পর মসৃণ করা হচ্ছে।
৭ / ৯
নানা আকারের মুক্তা।
৮ / ৯
গবেষণাগারের ট্রেতে শোভা পাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের মুক্তা।
৯ / ৯
নজর কাড়ে মুক্তা বসানো গয়না।