হাকালুকি হাওর

দেশের সবচেয়ে বড় হাওর হাকালুকি। এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ মিঠাপানির জলাশয় হিসেবেও পরিচিত এটি। হাকালুকির আয়তন ১৮ হাজার ১১৫ হেক্টর। মৌলভীবাজারের বড়লেখা, জুড়ী ও কুলাউড়া এবং সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারজুড়ে হাওরের অবস্থান। হাকালুকি হাওরে বিভিন্ন জাতের উদ্ভিদ জন্মে।

একসময়ের অন্যতম আকর্ষণীয় ভাসমান হিজল-করচ গাছের সংখ্যা কমে গেছে। কমে গেছে মাছও। হাওরে ছোট, বড় ও মাঝারি আকারের সব মিলিয়ে প্রায় ২৩৮টি বিল রয়েছে। শীতকালে এসব বিল পরিযায়ী পাখির বিচরণে মুখর হয়ে ওঠে। প্রতিবছর হাকালুকিতে পর্যটকদের সংখ্যা বাড়ছে। তবে প্রকৃতি-পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করে পরিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা হাকালুকির প্রকৃতির ঐশ্বরিক সৌন্দর্য উপভোগ করাই উত্তম। ছবিগুলো সম্প্রতি সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার হাকালুকি হাওরের ঘিলাছড়া এলাকা থেকে তোলা। আনিস মাহমুদ

১ / ১৪
হাকালুকির নীল জলে গাছের সারি।
২ / ১৪
ঘিলাছড়া জিরো পয়েন্ট এলাকায় ঘাটে রাখা নৌকা। এসব নৌকায় হাওরে ঘুরতে যান পর্যটকেরা।
৩ / ১৪
নীল জলরাশিতে চলছে পর্যটক ও স্থানীয় মৎস্যজীবীদের নৌকা।
৪ / ১৪
হাকালুকি হাওরপাড়।
৫ / ১৪
হাওরের বুকে ভাসমান করচ বন।
৬ / ১৪
হাকালুকির হাওরে চলছে মৎস্যজীবীর নৌকা।
৭ / ১৪
হাকালুকির নীল জলে মাছ শিকারে ব্যস্ত দুই ব্যক্তি।
৮ / ১৪
খাবার শিকারে হাওরে উড়ছে বক।
৯ / ১৪
হাওরের বুকে চলছে পর্যটকবাহী নৌকা।
১০ / ১৪
হাকালুকির রূপ দেখতে আসা পর্যটকেরা।
১১ / ১৪
ওয়াচটাওয়ারে ভিড়ছে পর্যটকদের নৌকা।
১২ / ১৪
হাওরে চলছে পর্যটকের নৌকা। হাওরপাড়ে ছবি তোলায় ব্যস্ত ‍দুজন।
১৩ / ১৪
হাওরের বুকে করচ গাছ।
১৪ / ১৪
ওয়াচটাওয়ার থেকে দেখতে যেমন হাকালুকি।