ছবিতে বগুড়ার চিকন সেমাইপল্লি

বগুড়ার চিকন সেমাইয়ের বেশ খ্যাতি। চিকন সেমাই তৈরির শতাধিক কারখানার অধিকাংশ কারিগরই নারী। কেউ ময়দার খামির বানাতে ব্যস্ত, কেউ বিদ্যুৎ বা হস্তচালিত সেমাইকলে খামির ঢালতে ব্যস্ত। কেউবা কলে তৈরি সেমাই রোদে শুকাতে দিচ্ছেন। ঈদ উপলক্ষে গড়ে দুই মাস কারখানায় সবচেয়ে বেশি উৎপাদন করা হয় চিকন সেমাই। সেমাইয়ের ২৫ কেজির ঝুড়ি বিক্রি হয় ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা দরে। বগুড়া শহরতলির বেজোড়া, ঘাটপাড়া, শ্যাঁওলাগাতিপাড়া, কালশিমাটি, শ্যামবাড়িয়া, রবিবাড়িয়াসহ আশপাশের ৮ থেকে ১০টি গ্রামে প্রায় ৫০ বছর ধরে তৈরি হচ্ছে এই সেমাই। সম্প্রতি তোলা ছবি নিয়ে এই ছবির গল্প।

১ / ৭
চিকন সেমাই তৈরির জন্য ময়দার খামির প্রস্তুত করছেন বিলকিস বেগম।
২ / ৭
বিদুৎচ্চালিত যন্ত্রে ময়দার খামির দিয়ে চিকন সেমাই তৈরি করছেন মমতা বেগম। বছরের পর বছর ঐতিহ্য ধরে রেখেছে বগুড়ার চিকন সেমাইপল্লি।
৩ / ৭
বাড়ির পাশেই চিকন সেমাই শুকাতে দিচ্ছেন কোহিনুর বেগম।
৪ / ৭
বিদুৎচ্চালিত যন্ত্রে তৈরি করা সেমাই রোদে দিচ্ছেন মলি বেগম।
৫ / ৭
সেমাই রোদে শুকাতে দিতে ব্যস্ত সুফিয়া বেগম।
৬ / ৭
রোদে শুকিয়ে গেছে সেমাই।
৭ / ৭
কারিগরদের তৈরি করা চিকন সেমাই রোদে শুকানো শেষে বাজারজাতকরণের জন্য শহরে নিয়ে যাওয়া হয়।