চট্টগ্রামের নালা না যেন মৃত্যুফাঁদ

চট্টগ্রামে ঢাকনাবিহীন নালা–খালে পড়ে নিয়মিত মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। প্রতিটি মৃত্যুর পর খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তাবেষ্টনী তোলার দাবি জানানো হয়। কিন্তু বছর ঘুরে আবার দুর্ঘটনা হলেও ঝুঁকিমুক্ত করা হয় না। ঝুঁকি নিয়ে পথ চলতে হয় নগরবাসীকে। নগরের মুরাদপুর ছাড়াও বহদ্দারহাট, আগ্রাবাদ, হালিশহর, চকবাজার, ২ নম্বর গেট, মেয়র গলি, আল ফালাহ গলি, মেহেদিবাগ, বাকলিয়াসহ বিভিন্ন স্থানে নালার ওপর কোথাও স্ল্যাব আছে, কোথাও নেই। আবার কোথাও স্ল্যাব ভাঙা। গত এক মাসে জলাবদ্ধতায় অন্তত আটবার ডুবেছে এসব এলাকা। বৃষ্টি হলে সড়কে হাঁটুসমান পানি জমে যায়। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এলাকার ঝুঁকিপূর্ণ খালগুলোর কিছু চিত্র দিয়ে ছবির গল্প।

১ / ১২
নালায় স্ল্যাব না থাকায় এ জায়গায় তলিয়ে মারা গেছে শিশু ইয়াছিন আরাফাত। চট্টগ্রাম নগরের আগ্রাবাদের রঙ্গীপাড়া এলাকা।
২ / ১২
আঁকাবাঁকা নালা। এর মধ্যে কোথাও স্ল্যাব আছে, কোথাও নেই। ফলে বৃষ্টি হলে ঘটছে দুর্ঘটনা।
৩ / ১২
ঘরের সামনে বিশাল নালা। কিন্তু নেই কোনো স্ল্যাব।
৪ / ১২
নালার ওপরে থাকা ছোট স্ল্যাবটির ওপর দিয়ে চলাচল করছে এক শিশু। চট্টগ্রাম নগরের আগ্রাবাদের রঙ্গীপাড়া।
৫ / ১২
নালায় জমে আছে কচুরিপানা। চট্টগ্রাম নগরের আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকা।
৬ / ১২
চট্টগ্রাম নগরের জামালখান এলাকার কয়েকটি স্থানে নালার স্ল্যাব ভেঙে গেছে। দুর্ঘটনা এড়াতে স্থানীয় বাসিন্দারা সেখানে লাল কাপড় দিয়ে রেখেছেন।
৭ / ১২
ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন লোকজন। চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট এলাকা।
৮ / ১২
২ নম্বর গেট এলাকার বিভিন্ন স্থানে নালায় নেই কোনো স্ল্যাব।
৯ / ১২
নগরের মুরাদপুর এলাকায় অবস্থিত চশমা খালে নেই কোনো নিরাপত্তাবেষ্টনী। তাই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয় লোকজনদের।
১০ / ১২
নগরের মুরাদপুর এলাকায় অবস্থিত চশমা খালে নেই কোনো নিরাপত্তাবেষ্টনী।
১১ / ১২
চশমা খালের আশপাশের লোকজনকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয় প্রতিদিন।
১২ / ১২
মুরাদপুর এলাকায় অবস্থিত চশমা খালের ওপর দিয়ে চলাচলের জন্য স্থানীয় লোকজন অস্থায়ী ঢাকনার ব্যবস্থা করছেন।