বিআরটি প্রকল্পে কাজ বাকি রেখেই চালু হচ্ছে বাস

বাস র‍্যাপিড ট্রানজিট বিআরটি প্রকল্পের মেয়াদ কয়েক দফা বাড়ানোর পাশাপাশি ও নির্মাণ ব্যয় বাড়িয়েও কাজ শেষ করা যায়নি। অবশেষে মানুষের ভোগান্তি কমাতে কিছু কাজ অসমাপ্ত রেখেই বিজয় দিবসে আনুষ্ঠানিকভাবে গাজীপুর থেকে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত বিআরটি লেনে বাস চলাচল উদ্বোধনের ঘোষণা দিয়েছে প্রকল্প কর্তৃপক্ষ। যানজট কমানোর জন্য প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হলেও এ প্রকল্পের কাজের কারণে দীর্ঘদিন ধরেই সড়কটিতে যানজটে ক্ষুব্ধ স্থানীয় লোকজন। ৯ ডিসেম্বর সোমবার উত্তরা থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা ঘুরে তৈরি এ ছবির গল্প।

১ / ১৩
উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টর এলাকায় পদচারী–সেতু ও বাস স্টপেজ নির্মাণাধীন। প্রকল্পের ২৫টি স্টেশনের মধ্যে ১টির কাজও শেষ হয়নি।
২ / ১৩
টঙ্গী বাজার এলাকায় উড়ালসড়কের বাস স্টপেজ এখনো চালু হয়নি। মাঝসড়কে নামিয়ে দেওয়া যাত্রীদের জন্য নেই স্টপেজে ওঠা-নামার ব্যবস্থা।
৩ / ১৩
নির্ধারিত লেন না মেনেই যাত্রী তোলা হচ্ছে বাসে। ফলে পেছনে একের পর এক গাড়ি আটকে যাচ্ছে।
৪ / ১৩
উড়ালসড়কের বিভাজকের ফাঁক গলে লেন পরিবর্তন করছে এক মোটরসাইকেলচালক।
৫ / ১৩
ব্যস্ত উড়ালসড়কে হেঁটে পারাপার হতে হয় পথচারীদের।
৬ / ১৩
প্রকল্পের উড়ালসড়কে গণপরিবহনে ওঠানামা করতে যাত্রীদের ভিড়।
৭ / ১৩
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে তিন চাকার ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলছে উড়ালসড়কে।
৮ / ১৩
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ফুটপাতের ওপর বসেছে বিআরটি স্টেশনের সিঁড়ি ও পিলার। এতে বন্ধ হয়ে গেছে পুরো ফুটপাত। বাধ্য হয়ে পথচারীরা নামছেন সড়কে।
৯ / ১৩
বিআরটি প্রকল্পের বাস স্টপেজের সঙ্গে পদচারী–সেতুর সংযোগকারী অ্যাকসেলেটর (চলন্ত সিঁড়ি) খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
১০ / ১৩
পদচারী–সেতু চালু না হওয়ায় ঝুঁকি নিয়েই পারাপার হচ্ছেন পথচারীরা।
১১ / ১৩
ফুটপাতের প্রশস্ততা এমনিতেই কম। তার ওপর স্টেশনের পিলার, সিঁড়ির কারণে বন্ধ হয়ে গেছে পুরো ফুটপাত।
১২ / ১৩
যানজট কমানোর জন্য প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হলেও সড়কটিতে প্রতিদিনই যানজট লেগেই থাকে। ক্ষুব্ধ স্থানীয় লোকজন।
১৩ / ১৩
উত্তরা সড়কে দীর্ঘ যানজট ও পথচারী পারাপারে বিশৃঙ্খলা যেন প্রতিদিনের চিত্র