গরমে হয়রান শিক্ষার্থী-অভিভাবকেরা

এক মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর রোববার খুলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। স্কুল চলাকালে গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা শিক্ষার্থীদের। স্কুলে নিয়ে যেতে ও আসার সময় রোদে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে অভিভাবকদের। প্রখর রোদ থেকে বাঁচতে অনেকে ব্যবহার করেছেন ছাতা। ছাতা না থাকলে কাগজ কিংবা অন্য কিছু দিয়ে রোদ থেকে বাঁচার চেষ্টা করেছেন। শিক্ষার্থীদের অনেকে সুযোগ পেলে স্কুলের ভেতরে থাকা পানির কলে এসে মুখে পানি দিয়ে একটু স্বস্তি পাওয়ার চেষ্টা করেছে। অনেকে ঘর থেকে নিয়ে এসেছে ছোট বৈদ্যুতিক পাখা। বাতাস পেতে একটু পরপর পাখাটি ধরে রেখেছে মুখের কাছে। ছবিগুলো দুপুর ১২টা থেকে আড়াইটার মধ্যে চট্টগ্রাম নগরের জামালখান এলাকা থেকে তোলা।

১ / ১২
ক্লান্ত হয়ে বসে আছে এক শিক্ষার্থী
২ / ১২
একটু স্বস্তি পেতে ছোট বৈদ্যুতিক পাখার বাতাস নিচ্ছে এক শিক্ষার্থী
৩ / ১২
বন্ধুকে শরবত খাইয়ে দিচ্ছে একজন
৪ / ১২
ছেলেকে রোদ থেকে বাঁচাতে মাথায় কাগজের ব্যাগ ধরে রেখেছেন এক মা
৫ / ১২
মা ধরে আছেন ছাতা। আর মেয়ে ছোট বৈদ্যুতিক পাখার বাতাস নিয়ে একটু স্বস্তি পাওয়া চেষ্টা করছে
৬ / ১২
ক্লাসের ফাঁকে পানি খাচ্ছে এক শিক্ষার্থী
৭ / ১২
পাখা দিয়ে ছায়া পাওয়ার চেষ্টা এই শিক্ষার্থীর
৮ / ১২
ছাতা হাতে ছোট মেয়েকে কোলে করে ছেলেকে স্কুল থেকে নিয়ে যাচ্ছেন বাবা
৯ / ১২
মাথায় যাতে রোদ না পড়ে, সে জন্য শার্ট দিয়ে ঢেকে রেখেছে মাথা
১০ / ১২
অপেক্ষা করছেন স্কুল থেকে এক শিক্ষার্থীকে নিয়ে যেতে। কিন্তু কোথাও ছায়া না পেয়ে নিজের রিকশার ছায়ায় বসে আছেন এই চালক
১১ / ১২
স্কুল ছুটির পর গাড়ির জন্য রোদের মধ্যে অপেক্ষা করতে হয় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের
১২ / ১২
একটু স্বস্তি পেতে মুখে পানি দিচ্ছে শিক্ষার্থীরা