আঙুর–মাল্টা–স্ট্রবেরি, সজলের বাগানে আরও কত কি

চুয়াডাঙ্গা জেলার ভারত সীমান্তবর্তী উপজেলা জীবননগরের মানিকপুরের তরুণ উদ্যোক্তা সজল আহমেদ। ২০০৯ সালে এসএসসি পাসের পর তাঁর লেখাপড়া আর হয়নি। বিভিন্ন ফলের চাষ করে হয়েছেন উদ্যোক্তা। সজলের এখন ২৭টি বিভিন্ন ফলের বাগান। বারো মাসি আম-কাঁঠাল, ইয়োলো মাল্টা, বিভিন্ন জাতের কমলা, আঙুর, ক্যাপসিকাম, পেয়ারা, কুল, ড্রাগন ফল, স্ট্রবেরিসহ বিভিন্ন ফলের বাগান রয়েছে তাঁর। প্রতিদিন দেশের নানা স্থান থেকে নতুন উদ্যোক্তা , কৃষি গবেষক, দর্শনার্থীরা আসেন সজলের বাগান দেখতে। দেশের বিভিন্ন স্থানে ফলের চারা পাঠান তিনি।

১ / ১০
সজলের দেশি মাল্টাবাগানে পরিচর্যায় ব্যস্ত শ্রমিক।
২ / ১০
পোকা রোধে স্প্রে করছেন শ্রমিকেরা। বাগান পরিচর্যায় অনেকের কর্মসংস্থান করেছেন সজল।
৩ / ১০
কমলাবাগানে উদ্যোক্তা সজল আহমেদ।
৪ / ১০
সজলের বাগানে রয়েছে নানা প্রজাতির কমলাগাছ।
৫ / ১০
মাল্টা তোলায় ব্যস্ত সজল।
৬ / ১০
সবুজ ঘন পাতার মাঝে হলুদ মাল্টা দেখে সজলের প্রাণ জুড়িয়ে যায়। এটা অস্ট্রলিয়ার মাল্টা বলে জানান তিনি।
৭ / ১০
ড্রাগন ফলের বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত শ্রমিক।
৮ / ১০
স্ট্রবেরিবাগানে কাজ করছেন শ্রমিকেরা।
৯ / ১০
সজলের আঙুরের বাগানে এসেছে আঙুর।
১০ / ১০
স্ট্রবেরি সংগ্রহ শেষে সজল।